Search within this blog

Tuesday, December 25, 2007

ক'দিন আগে গেল পবিত্র ঈদ। ঈদের দিন আমাদের কাছের মুসলমান পাড়ার মধ্যে দিয়ে আমি যাচ্ছিলাম। দেখলাম বাড়িতে বাড়িতে কি সুন্দর আলোর সাজি। ঠিক দীপাবলীর মতো। রাস্তাগুলো আলোর মালায় সাজানো... দুগ্‌গা পুজোর মত। মোড়ে মোড়ে বক্স বাজিয়ে উৎসব চলছে। চারপাশের বাড়ীগুলো থেকে ভেসে আসছে মাংসের গন্ধ। আর দিন যে বাচ্চাগুলো প্রায় উলঙ্গ অবস্থায় রাস্তায় চরে বেড়ায় আজ তাদের গায়েও উঠেছে সস্তার কিন্তু নতুন পোষাক।

কিন্তু, এতসব কিছুর পরেও ঈদ কি আমাদের উৎসব হতে পেরেছে। আমার বারো মাসে তেরো পার্বণের মধ্যে ঈদও কি একটা? নাকি ওদের উৎসব আর আমাদের উৎসব আলাদা?

Let me share a বাংলাদেশী blog here. I read it yesterday.

আবার জিংস!
ডোন্ট ফ্রিক-আউট ম্যাঅ্যাঅ্যাঅ্যান, উই আর জেনারেশন ডি, ডি ফর ডিজুস, ডি ফর জোস। আমগো যে ঝাক্কাস সার্কেল আছে, পোলাপাইনগুলা রক্‌স ম্যান। কয়েকটা খালি পাবলিক ভার্সিটির, অগুলা আমগো মতো হইবার চায়। দে সাক্স, অল আদার্স আর আমগো লাহান। আমরা যেই ফান করি, টাইমগুলা জোশের উপ্‌রে কাটাই।

হালার প্যানপ্যানাইন্না পিরিত করি না। অ্যাফেয়ার মানে মেইক আউট, নইলে ড্রপ আউট। আজাইরা ফাক অ্যারাউন্ড করি না।

আমগো আগের জ্যানারেশন, ওফ বোরিং। সারাদিন পড়ে, আর কি ড্যাম থিংস ওর্ন করে। আমগো ফ্যামিলিয়ার অ্যাকটা ব্রাদার আছে, অনন্ত ব্রাদার। কয়,
তোমরা কবিতা পড়ো না? রবীন্দ্রসঙ্গীত শোন না? তোমরা তো জেনারেশন ডি না, ডিজেনারেশন।

হালায় কয় কি? অনার সম্মান রাইখাই কই -
ডোন্ট ফাক অ্যারাউন্ড ম্যাঅ্যাঅ্যাঅ্যান, লেট্‌স রক! মাই ড্যাডির সং শুনবেন ক্যান? আর আমরা কালচারেই আছি, মেটাল ব্যান্ড আছে আমগো। দুইডা গানও পাতসি: উই আর দ্য ব্লাড হাউন্ড - ঘ্যাং ঘ্যাং - ডোন্ট ইউ ফাক অ্যারাউন্ড - ঘ্যাং ঘ্যাং -

আবার জিংস !

Tuesday, November 20, 2007

Rahman (2nd issue)


Rahman was thinking all these stuff while doing his evening namaz. When the namaz was over, he was again angry with himself. While doing a namaz, full concentration should be on allah. But he was thinking these material problems! He is surely a bad Muslim. He pinched himself again and again for this. His bad mood got worse.

After a while, again the material problems surrounded him. Oh my God! He can at most manage some food for the next morning only. What will he do after that? What will he eat?

With these thoughts that never come to a conclusion, Rahman slowly felt asleep. Rahman was sleeping. Suddenly he saw a man. Dressed like a common farmer. He saw the man working in a coarse field with an axe. When the man saw him he said, "Rahman, you are a very nice child. Just know one thing. If you know your path and can gather enough conviction to keep on walking the path then the energy will eventually come to you." saying this, the man hit the rough soil hard with his axe. And within the next split second, the coarse field was gone. Instead, there was the eye soothing greenery of a paddy field.

Rahman wake up. He was full with a comfort he never felt before. But who was this man? Was he his father? Rahman had never seen his father before. He has been told that his father died before his birth in a road accident. He was walking drunk when a truck ran over him. Rahman's idea over his father was not that bright. His father was a regular drinker. And if he didn't die in that accident, he would die out of liver failure. That man he saw last night had a kind of glow emerging from him. No. He can not be his father.

(may be continued...)

Monday, November 19, 2007

Ok now let me put a old poem here. It was written in collaboration with Abhijit some time in class XI I suppose.

রঙ ছড়ানো সোনালী রোদের মায়া
জীবন স্বপনে লাগে গ্লানির ধোঁয়া
হঠাৎ কোথায় ওঠে ঝোড়ো তুফান
নিভিয়ে দেয় ঝরা জীবনের বাতি।

স্বার্থের কালি মাখা দেশপ্রেম আজ
সীমান্তে লাগে তাই বারুদের আঁচ
ধোঁয়া হয়ে উড়ে যায় সব প্রতিবাদ
দুঃস্বপ্ন নিয়ে কাটে ভয়ানক রাত
হঠাৎ কোথায় ওঠে ঝোড়ো তুফান
নিভিয়ে দেয় ঝরা জীবনের বাতি।

দিনের দিশারী ওই সূর্য্যটা ডোবে
ভালবাসা শেষ হয় এক পলকে
কাঁটার ঝোপের মাঝে স্বপ্ন আবাদ
হাওয়া হয়ে ভেসে যায় অপূর্ণ সাধ
হঠাৎ কোথায় ওঠে ঝোড়ো তুফান
নিভিয়ে দেয় ঝরা জীবনের বাতি।

মায়াবী রাতে রূপালী চাঁদের আলো
মনের কোণে হাজার মন্দ-ভালো
হঠাৎ কোথায় ওঠে ঝোড়ো তুফান
নিভিয়ে দেয় ঝরা জীবনের বাতি।
উপকারী যদি উপকারের কথা স্মরণে রাখে তাহলে তাকে উপকার বলে না; কৃপা করা বলে। মানুষের উপকার কোরো কিন্তু কখনও কৃপা করতে যেও না। হিতে বিপরীত হবে।
- গভীরানন্দ উবাচ।।

Sunday, November 18, 2007

The Stock Market simply illustrated. ... is there a lesson here?


Once upon a time in a village, a man appeared and announced to the villagers that he would buy monkeys for Rs10. The villagers seeing that there were many monkeys around, went out to the forest and started catching them. The man bought thousands at Rs10 and as supply started to diminish, the villagers stopped their effort. He further announced that he would now buy at Rs20. This renewed the efforts of the villagers and they started catching monkeys again. Soon the supply diminished even further and people started going back to their farms. The offer rate increased to Rs25 and the supply of monkeys became so little that it was an effort to even see a monkey let alone catch it.

The man now announced that he would buy monkeys at Rs50! However, since he had to go to the city on some business, his assistant would now buy on behalf of him. In the absence of the man, the assistant told the villagers. Look at all these monkeys in the big cage that the man has collected. I will sell them to you at Rs35 and when the man returns from the city, you can sell it to him for Rs50." The villagers squeezed up with all their savings to buy the monkeys.

Then they never saw the man nor his assistant, only monkeys everywhere!! !!

Welcome to the Market!!!!!


(Received via email from my friend Ayan)

Saturday, November 17, 2007

Rahman

Sometimes time flows so stupidly that you often fail to realize that it is actually flowing. You have engaged yourself in some stuffs which now seems stupid and baseless. Thinking of the past days of glory... Rahman was lying in the bed idle... yet another day of no-output. Yet another day towards the complete bullshit that is going to come.

Rahman knows very well that the money he has got from the old lady will end soon. And she is not very keen on spending this money either. It pains him a lot to use the money got from a dying lady. When he helped her in drinking water he had no idea of using this courtesy later in life. He also promised her the due funeral (which he did) but accepting money in return... was a sin. But when the lady said that, "You seem a good boy to me. See, i have this tiny amount of money. But it has no use for me. You keep it dear... You require it more." And she died.

When Rahman was done with the funeral task, he first thought he won't use the money the lady gave him. Somewhere it was pinching. To use the money got in return of putting water in the mouth of a dying lady was strictly unacceptable. But as time passed and his resources was ended, he thought, "Ok... I will not spend the money... but i can borrow a little amount. Dear, when you are hungry, everything else gets less priority than food itself. And the silsila of borrowing continued. And today, that money too was near it's end.

What will Rahman do now?



Friday, November 16, 2007

আমার ব্লগের ঠিকানা বদলের কাজ চলছে... নিরন্তর ভাট এবার থেকে যাতে নিরন্তর ভাটেই পাওয়া যায় সেই চেষ্টা চলছে। আপাততঃ বিটা পর্যায়ে, কিন্তু তা সারা হয়ে যাবে খুব শীগ্‌গীরি...

নতুন ঠিকানা: http://nirantarbhat.blogspot.com

Wednesday, November 14, 2007

তোমার জন্য...

--------------------------------------------------------------------------

যদি বলো সূর্য্যটাকে ধরে নিয়ে আসতে পারি

যদি বলো হাঃ হাঃ করে হাসতে পারি

যদি বলো হিঃ হিঃ করে হাসতে পারি

যদি বলো শীতের রাতে বরফ জলে নাইতে পারি

যদি বলো মাঝরাতে আমি গলা ছেড়ে গান গাইতে পারি

যদি বলো যখন তখন তোমার কাছে আসতে পারি

যদি বলো তোমায় আমি আরো ভালবাসতে পারি।।

Tuesday, November 13, 2007

আমার সঙ্গে দুর্ব্যবহার যা তুমি করেছো,

তা সবই আমার প্রাপ্য ছিল।

ভাল ব্যবহার করেছো যেটুকু,

তা তোমার অনুগ্রহ।

বিদায় বোলোনা তবু তুমি আজ

বোলো দুঃখ দেওয়াটাই হিংস্র রেওয়াজ।

আমার চোখের তুচ্ছ অশ্রুকণা...

দিলাম শেষ উপহার।।

ভেসে যায় নিষ্ঠুর রাত চারপেয়ে।

ভেসে যাই আমিও তোমার দাঁড় পেয়ে।।

ভেসে যাই আমরা দুজন পাল তুলে।

ভেসে যাই ছেড়ে যতসব ফালতু লেন।।

একসাথে আজ এই দুটি প্রাণ একলা হোক;

ভেসে যাক দুজনার চার আলগা ঠোঁট।।

আজকে আমি তোমার সাথে একলা যে...

ক্লান্ত জীবন তোমার কাছেই নীড় খোঁজে।

তোমার চোখেই দেখতে পেলাম দিগন্ত,

হাত ধরে মোরা পার হয়ে যাব অনন্ত।

বাঁচছি তোমায় আজকে শ্বাসে-প্রশ্বাসে

ফুরাবে এই বাঁচা জেনো শেষ নিঃশ্বাসে।।

Blushing away in a measured glee...
We flee.
We flee from the way we once had been.
We flee from the way with end unseen.
Making the end of that endless spree
We flee......

- Joydip Datta

Monday, November 12, 2007

মাপা মাপা কথা আর মেপেজুপে হাসি
তবুও কি আমি আজও দোলাচলে ভাসি?
ভেসে যাই আবারো পুরনো সে পথে?
মনকে শক্ত করে ভুলি কোনোমতে
রাত্রির শেষে পাওয়া নরম শিশির
কুড়িয়ে নিয়ে ভাসি...
নিয়ে মাপা মাপা কথা আর বিষণ্ণ হাসি।।

Saturday, November 10, 2007

Being Alone in Gloom

I know i should not blog these. Writing these silly stuffs or sharing pain in my blog was a strict no-no. This goes against the very nature of my blog. And people may not like these stuffs also... But i will write. I need at least one place to shout. At least one place to speak my mind.

So go on and read... read even if you don't like it. Read even if your good mood crashes in reading these useless stuffs. Read it for me. If you think me important enough to pay attention, then please read.

Gloomed in a mist of laziness... and getting madder every moment by seeing myself not doing anything; the day was moving towards dusk. There are times when all of your works suddenly seems to be of no value. All you have got in life suddenly seems to be meaningless. You are amidst the darkness of a gloom seemingly everlasting. Nothing is going on right...

People, if they are with you, do feel blessed. But if they are not, you will still manage to live. Isn't it?

We all are alone in this universe. And you need to get your jobs done by yourself only. No one is going to help you. You have to find the way out yourself. And this is not always a bad idea. Knowing that you are alone... knowing that no one will make things any easier for you... gives you a strength to fight. Not fight back but fight your way ahead.

We are all surrounded by different people. But when we shut our eyes we are perfectly alone. I with me and myself... and know it right, this trio can not be neglected.

There are pressures... but these are things you need to handle alone. Your pleasure will be shared by many people... and this is important also. Happiness means nothing if not shared. But you have to pass your hard time all alone. Because everyone else's situation is different. Everyone else's angle is different.

Do you know why i am sad? I am sad because there is no one who understands why i am sad. Maybe even myself do not know the proper reason. But no one seems to accept that i am not as happy as i seem to be. I am not as happy as you think is normal at my situation and circumstances. There is no place from where i can get some solace. Everywhere my reasons to be sad is too small. Their situation is more grave than mine so they should be unhappy; not i.

Or perhaps this is my very nature. I love the gloom of a lazy sadness...

Relishing the sorrow, relishing the pain,
Relishing the bit of poison running in my vein
Finding the path to the unknown-unseen
I want to say good bye to the world i had been.
I'm dipped in the sadness of utmost despair.
Things will be better when i won't be here.
All bright candles have darkness beneath.
Hope that'll be removed when i'll get death.

- Joydip Datta

Wednesday, October 24, 2007

রেগেমেগে লেখা কবিতা
---------------------------------------
একলা বাতায়নেতে দাঁড়িয়ে আছো তুমি
কার প্রতীক্ষায়?
আমার তো নয়...

তোমার জন্য একদিন কেঁদেছিল মন
সেই ইতিহাস
এখনো আমায় কাঁদায়

এখন বিষাদ শুধু জমে আছে এ বুকের চরে
সেই বিষাদে আছড়ে পড়ে নদীর ঢেউ...
আমায় ভাসায়।

তোমায় দেখেও দেখিনা আজকাল...
কিংবা দেখতে ভয় পাই সোজাসুজি
যদি আবার কেঁদে ওঠে মন সেই ভয়

কিন্তু তবু সারাক্ষণ হতাশায় থাকি...
কেন কইতে পারিনি কথা
চোখের ভাষায়!

Sunday, October 14, 2007

“দাদুভাই কই? ”

The timid voice of an old man… Noticeably weak is on the other side of the telephone.

I could not figure it out. So I said, “What number do you want?”

- “2540 8403”

Well! That really is our home phone number. But who the hell is this DADUBHAI? See, I have many things to do. And a silly wrong number is strictly not welcome at this point of time.

- “আপনি কে কথা বলছেন?”
- “আনন্দমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়”

[Actually I can not recall the actual name at this moment. It might be Pranmohon or perhaps Pranmoy or Anandamoy… that is all four possible combinations…]


I was irritated this time. May be I suspected (blackish brain of 2007 – Always suspects everyone) some silly friend of mind is playing a perhaps more silly joke.

My voice was firmer this time,

- “Err… Sorry! But this is a wrong number supposed to be.”

No this was not a friend’s silly joke as my ma entered the room and said, “Is this the DADUBHAI call I am getting since yesterday?”

And the phone rang again.

- “দাদুভাই কই?”
- “আপনি কে কথা বলছেন বলুন তো!”
- “দাদুভাই কই? দাদুভাইকে দাও।”
- “দাদুভাই এর নামটা kindly বলবেন?”
- “অরিন্দম ব্যানার্জ্জী”
- “Err… Sorry! But ওই নামে এই বাড়ীতে কেউ কাউকে চেনে না”

The line was cut. And I had no time for keep thinking this madly Dadu and his gone_for_ever Dadubhai. May be his son was too careless I giving his father the correct phone numbered. Or perhaps he intentionally gave his father the wrong number so that he could not disturb him over phone.

But I don’t blame the son. The way the things might have been gone is just normal I think. It is perhaps the damn result of prioritizing studies in a way too much in the childhood. All a boy (or a girl… of course… now a days) needs to do from his childhood is study. He should not notice anything else. He should not spend time with friends, relatives or may be even with parents. All he needs to do is study, study and study. And this habit injected by the parents and the society doesn’t simply go when the child grows up.

I know this piece is becoming and boring essay (sort of). But still, I do not blame the son. When he did not paid attention to anything else than study… this habit was cultivated by the parents themselves and the parents took pride in it. In that case, how can be he blamed when he doesn’t pay attention to the parents themselves.

I know you are feeling bored. So let me stop these and concentrate on a childhood story (my imagination) of that boy…

One day the masi of the boy came at their home. The boy was present in the living room chatting with the relatives and sometimes playing with his cousin. And his masi goes on like this:

- “আমার মেজভাসুরের ছেলে। জানিস দিদি? ওরে, তুই জাস্ট কল্পনা করতে পারবি না... কীইইইই পড়েএএএ। ধর্‌ তুই ওদের বাড়ী গেছিস, দিদি তুই বুঝতেই পারবিনা ছেলে বাড়ী আছে। ঠিক নিজের ঘরে দরজা বন্ধ করে পড়ছে। যাওবা বাইরে এল, দুচারটে কথাবার্তা হল, আবার ঘরে গিয়ে বই নিয়ে। আর রেজাল্টও করে সেই রকম... এইচেসে আটশো পঞ্চাশ। আর জয়েন্টে কত জানিস দিদি?”

- “কত?”

- “চারশো কত যেন। সাড়ে চারশোর নিচে... অ্যাই বলো না কত”

- “চারশো পঁয়ত্রিশ” Meshomoshai answers.

And when the relatives leave, ma comes to his room.

- “দেখলি?”

- “কি দেখব?”

“ওই মাসী যে ছেলেটার কথা বলছিল। দেখলি? অধ্যাবসায় কাকে বলে?”

“কেন?”

“দেখলি না? কেমন দরজা বন্ধ করে একমনে পড়ে? চারপাশে কী হচ্ছে কোনোদিকে তাকায় না। আর তুই? যেই বাড়ীতে কেউ একটা এল, বড়দের মাঝখানে বসে হ্যা হ্যা করছিস”

(His cousin was also present among the adults… but that is not the point.)

“আমি আবার কখন হ্যা হ্যা করলাম? আমি তো চুপ করেই...”

“আর যবে থেকে ওই নতুন টিউশানটাতে ভর্তি হয়েছে, সেই থেকে এই মুখে মুখে তর্ক করা আরম্ভ হয়েছে। আর রোজরোজ বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা। ভালছেলেদের সঙ্গে তো আর বন্ধুত্ব নেই! যতরাজ্যের লোফার ছেলেগুলোর সাথে দিনরাত চরে বেড়াচ্ছে!”

“তুমি এখন যাও। আমি পড়ব।”

“হ্যাঁ! মায়ের কথা ভাল লাগবে কেন? এই এক্ষুণি বন্ধুরা ডাকলে তো ড্যাং ড্যাং করে বেরিয়ে যেতিস।”


The boy didn’t answer. He knows very well that the best tactic at this point is keeping silence. After a while ma feds up and leaves the room. But something was going on in the boy’s brain. A decision was being taken. If talking and spending time with friends and relatives mean you are not concentrating on studies… then he might not be with ultimately anyone… not even with his parents.

(may be continued…)

Monday, August 27, 2007

কেন আবার মনে পড়িয়ে দিলে পুরনো কথা?
আমি তোমার আছি, তোমারই থাকব। পুরনো কথা বাতুলতা।
রেখেছি বাঁধা তোমার কাছে
আমার সকল যন্ত্রণা যে।
আমায় আবার পিছে টানে এতখানি তার নেই ক্ষমতা।

আজকে আমি তোমার সাথে একলা যে।
ক্লান্ত জীবন তোমার কাছেই নীড় খোঁজে।

Thursday, August 23, 2007

প্রথম চাঁদের মত প্রবাদ শরীর গ্রাস করে।
এত চাই!
এত পেতে চাওয়া!!

কিন্তু সেদিনও যতটা দূরে ছিলে, আজও ততটাই আছো।
সরে আসবার মূল্য দিতে দিতে বেলা শেষ হয়ে যায়।

সন্ধ্যে নামলে দেখি, সমস্ত পথই আসলে ঘুরপথ।

তোমাকে চাওয়ার।

(কে বলল আমার ব্লগে শুধু আমার কবিতাই থাকবে?)

Wednesday, August 08, 2007

হ্যারী পটার এবং জিয়নকাঠি

কিছু নির্বাচিত অংশ এখানে অনুবাদের চেষ্টা করা হল।।


ঊনবিংশ অধ্যায়

স্বর্ণমৃগ

সেদিন হারমাইনির যখন পাহারা দেওয়ার পালা পড়ল তখন প্রায় মাঝরাত। বাইরে বরফ পড়ছে। হ্যারীর দুচোখে আবার দুঃস্বপ্নের ছায়া। নাগিনী যেন চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। হ্যারী ধড়মড়িয়ে জেগে উঠল। কে যেন তাকে দূর থেকে ডাকছে। তাঁবুর বাইরের শনশন বাতাসের শব্দ যেন কাদের পায়ের আওয়াজ, গলার শব্দ।

শেষপর্যন্ত্য সে উঠে গিয়ে হারমাইনির পাশে গিয়ে বসল। হারমাইনি তখন তাঁবুর দরজার কাচছে গুটিসুটি মেরে তার জাদুদন্ডের আলোয় জাদুবিদ্যার ইতিহাস পড়ছিল। চারপাশে মুষলধারে বরফ পড়ছিল। তাই হ্যারী যখন তাকে চটপট এই জায়গা ছেড়ে অন্য জায়গায় তাঁবু ফেলার আইডিয়া দিল তখন সে হ্যাঁ বলল।

... ... ...

Harry had no strength to lift his head and see his savior's identity

কে তাকে বাঁচাল সেটা লক্ষ্য করার মত শক্তি তখন হ্যারীর ছিল না। সমস্ত শক্তি জড় করে সে তার গলার কাছে হাত বুলিয়ে দেখল লকেটটা আছে কি না। না নেই। তার মাংসের মধ্যে কেটে যে লকেটটা বসে গেছিল, সেটাকে কেউ ছাড়িয়ে নিয়েছে। তারপরই হাঁপাতে হাঁপাতে কে যেন বলে উঠল,

"তুই কি খেপেছিস নাকি?"

শুধুমাত্র ওই কন্ঠস্বরের ধাক্কাটাই হ্যারীকে উঠে বসার শক্তি যোগাল। তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে রন; সমস্ত কাপড় জবজবে ভিজে, এক হাতে গ্রীফিন্ডোরের তরবারী আর অন্যহাতে সেই প্রাণভোমরা।

"কি কান্ড করছিস বলতো এখানে?" প্রাণভোমরাটা হাতে শক্ত করে ধরে রন বলল। "মালটা না খুলেই জলে নেবেছিলি?"

হ্যারীর কাছে কোনো উত্তর ছিল না। রন আবার ফিরে এসেছে, তার তুলনায় স্বর্ণমৃগ কিচ্ছু না। তার তো বিশ্বাসই হচ্ছিল না। কাঁপতে কাঁপতে পুকুরের ধারে স্তুপ করে রাখা জামাকাপড় হ্যারী একটা একটা করে গায়ে ঢোকাতে লাগল। খালি মনে হতে লাগল এই বুঝি রন অদৃশ্য হয়ে যাবে। কিন্তু তা নয়, রন সত্যি ফিরে এসেছে। এইমাত্র সে পুকুরে ঝাঁপ দিয়ে তাকে বাঁচিয়েছে।

"ত-তুই?" অবশেষে হ্যারী বলল।

"ইয়ে মানে... হ্যাঁ।" একটু বিচলিত হয়ে রন বলল।

"হরিণটা তুই বানিয়েছিলি?"

"কী? ইয়ে, না। আমিতো ভাবলাম তুই করেছিস ওটা।"

"আমার পেট্রোনাস একটা ছাতার মত।"

... ...

"খুলিস না। আমি সিরিয়াসলি বলছি"

"কেন? না কেন? মাসের পর মাস ধরে বহুত ভুগিয়েছে। এবার মালটাকে ছাড়ব না"

"আমি পারবনা হ্যারী। সিরিয়াস। তুই কর।"

"কিন্তু কেন?"

"কারন আমি পারিনা এটার সঙ্গে" লকেটটা যে পাথরের ওপর রাখা ছিল সেটার থেকে থেকে দুপা পিছিয়ে গিয়ে রন বলল। "আমি পারিনা এটাকে হ্যান্ডেল করতে। আমি কোন অজুহাত দিচ্ছিনা। তুই দেখলি তো কি হয়েছিল... তোর বা হারমাইনির চেয়ে আমার ওপর এটা বেশী এফেক্ট করে। অদ্ভুত অদ্ভুত জিনিস ভাবতে থাকতাম আমি এটা পরলে। ম্‌-মানে এমনিতেই হয়তো সেগুলো ভাবতাম আমি... কিন্তু এটা সমস্তটাকে আরো... আরো বিচ্ছিরি করে দিত। আমি ঠিক বোঝাতে পারছি না... কিন্তূ এটা খুলে ফেললেই আবার সব ঠিকঠাক হয়ে যেত। আমি... আমি পারবনা হ্যারী।"

রন পিছিয়ে গেছে। তরবারীটা তার হাত থেকে ঝুলছে। তার মাথার ঝাঁকুনি যেন থামছেই না।

"তুই পারবি" হ্যারী বলল, "পারবি তুই। তরবারীটা তুই পেয়েছিস; তাই সেটাকে ব্যবহারও তোকেই করতে হবে। প্লিজ রন, এসব ছেড়ে বেরিয়ে আয়।"

তার নামের উচ্চারন যেন রনকে একটু হলেও উদ্বুদ্ধ করল। রন ঢোঁক গিলে, তার লম্বা নাক দিয়ে একটা লম্বা শ্বাস নিয়ে পাথরটার দিকে এগিয়ে এল।

"বলবি কখন।" রন চেঁচিয়ে বলল।

"তিন গোণার পর।" হ্যারী বলল। খুব মনযোগ দিয়ে এবার হ্যারী লকেটটার দিকে তাকাল। লকেটটার যেখানে এস্‌ লেখা আছে সেটা যেন একটা সাপ। ফাঁদে পড়া আরশোলার মত লকেটটা তখন লাফাচ্ছে। খুব সহজেই এটাকে দয়া দেখান যেত, যদিনা হ্যারীর গলায় কাটা দাগটা তখন টনটন করত।

"এক... দুই... তিন... খুলে যাও "

শেষ শব্দদুটো হ্যারীর গলা দিয়ে হিস্‌হিসানির মত বেরিয়ে এল। আর কুট্‌ করে শব্দ করে লকেটটা খুলে গেল।

লকেটের ভেতরে পলক ফেলল জ্বলজ্বলে একটা চোখ। সাপের চোখের মত হয়ে যাওয়ার আগে টম রিড্‌লের চোখ যেমন ছিল ঠিক তেমনি।

"মার্‌।" হ্যারী লকেটটাকে পাথরর ওপর শক্ত করে ধরে বলল।

কাঁপা কাঁপা হাতে রন তরবারীটা তুলল। তরবারীর ডগাটা সেই কুতকুতে চোখের ওপর দুলতে লাগল। হ্যারী লকেটটাকে শক্ত করে ধরল। সে এখনই কল্পনা করতে পাচ্ছে যে লকেটটার থেকে রক্ত গড়িয়ে আসছে।

ঠিক তখনই প্রাণভোমরার মধ্য থেকে একটা তীক্ষ্ণ গলার স্বর ভেসে এল।

"তোমার হৃদয় আমি দেখেছি। আর এখন সেটা আমার "

"শুনিস না এটার কথা" কর্কশ গলায় হ্যারী বলে উঠল, "মার এটাকে"

"আমি তোমার স্বপ্নগুলো দেখেছি, রোনাল্ড উইজ্‌লি। আর আমি তোমার ভয় গুলোও দেখেছি। তুমি যা চাও তা সম্ভব ত্যি হতে পারে। আবার তুমি যেটা ভয় পাও সেটাও হতে পারে"

"মার্‌!" চীৎকার করে উঠল হ্যারী। আশপাশের গাছে হ্যারীর গলার স্বর ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতে লাগল। তরবারীর ডগাটা কেঁপে উঠল। রন একদৃষ্টিতে টম রিড্‌লের চোখের দিকে তাকিয়ে আছে।

"কেউ ভালবাসে না। কোনদিন না। মা একটা মেয়ে চেয়েছিল, হয়ে গেল ছেলে। ... কেউ ভালবাসে না। ... আর এখন... তুমি যাকে ভালবাস, সে তোমার বন্ধুকে চায়। সমস্ত জায়গায় দ্বিতীয়... তোমার কৃতিত্ব কেউ কোনদিন বুঝল না।"

"রন, এক্ষুণি মার্‌ এটাকে।" গলা ফাটিয়ে চীৎকার করে উঠল হ্যারী। তার হাতের মুঠোয় লকেটটার কাঁপুনিটা হ্যারী অনুভব করতে পারছিল। এর পর কী হতে পারে সেটা আন্দাজ করে হ্যারী সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছিল। রন তরবারীটাকে আরও উঁছু করল। আর তার সঙ্গেসঙ্গেই রিড্‌লের চোখ রাঙা হয়ে জ্বলে উঠল।"

লকেটটার দুটি কপাটের মধ্য দিয়ে, রিড্‌লের সেই চোখের মধ্য দিয়ে ভাঙা ভাঙা বুদ্বুদের মত হ্যারী আর হারমাইনির মুখ ফুটে উঠল।

রন চীৎকার করে পেছনে সরে গেল। আর লকেটের ভেতর থেকে দুটি মুর্তি ফুটে উঠল। প্রথমে বুক, তারপর কোমর, তারপর পা। একসময় তারা লকেটের মধ্যে পাশাপাশি একটা গাছের দুটি ডালের মত দাঁড়িয়ে রইল আর ঘুরে ঘুরে রন আর আসল হ্যারীকে দেখতে লাগল। হ্যারী ততক্ষণে আগুন গরম হয়ে যাওয়া প্রাণভোমরার থকে হাতটা সরিয়ে নিয়েছে।

"রন!" হ্যারী চেঁচিয়ে উঠল। কিন্তু ততক্ষণে ভোল্ডেমর্টের গলায় রিড্‌ল-হ্যারী কথা বলতে আরম্ভ করেছে। আর রন হতভম্বের মত সেই দিকে চেয়ে আছে।

"কেন ফিরলি? তোকে ছাড়া আমরা বেশ ছিলাম। তুই থাকাকালীন যেমন ছিলাম তার চেয়ে ভাল। তোর অনুপস্থিতির ভরপুর মজা নিয়েছি আমরা। তোর গাধামো, তোর কাপুরুষতা, তোর স্ব-অনুমান নিয়ে কম হাসাহাসি করেছি আমরা?"

'স্ব-অনুমান।" রিড্‌ল-হারমাইনির গলায় প্রতিধ্বনির সুর। এই হারমাইনি আসলের চেয়েও সুন্দরী আর আরও ভয়ানক। দুলে দুলে আর রনের দিকে চেয়ে একটা বিচ্ছিরি হাসি হেসে সে বলে উঠল। রনের মুখ দেখলে তখন ভয় লাগবে। তবুও সে অসাড়ের মত দাঁড়িয়ে রইল। তরবারীটা তখনও তার হাত থেকে ঝুলছে। "হ্যারী পটারকে ছেড়ে কে তোর দিকে তাকাবে বল্‌তো? কে তোর দিকে তাকাবে? ওর তুলনায় তুই করেছিসটাকী সারাজীবনে? অনির্বাণ-বালকের তুলনায় তুই কী? "

"রন, মার এটাকে... মার এটাকে..." হ্যারী চেঁচিয়ে উঠল। কিন্তু রন একচুলও নড়ল না। তার বিস্ফারিত চোখে রিড্‌ল-হ্যারী আর রিড্‌ল-হারমাইনির ছায়া দেখা যাচ্ছিল। আগুনের শিখার মত লেলিহান তাদের চুল, চোখ রক্তবর্ণ আর গলার স্বরে উচ্চগ্রামে চীৎকার করছে শয়তানি মাখা এক দ্বৈতকন্ঠ।

"তোর মা তো স্বীকারই করল।" ব্যাঙ্গের হাসি হেসে রিড্‌ল-হ্যারী বলে উঠল। সেই সঙ্গে রিড্‌ল-হারমাইনিও তাল দিল, "যে তোর চেয়ে আমাকেই ছেলে হিসাবে তাঁর বেশী পছন্দ। পারলে পাল্টাপাল্টি করে নেন!"

"কে ও-কে চাইবেনা বল্‌তো? কোন মেয়ে তোকে নেবে? ও-র তুলনায় তুই কিস্যু না, কিস্যু না" রিড্‌ল-হারমাইনি গুনগুনিয়ে বলে উঠল। আর তারপরই সাপের মত লম্বা হয়ে রিড্‌ল-হ্যারীকে পাক দিয়ে সে জড়িয়ে ধরল। জড়িয়ে ধরল এক গভীর আলিঙ্গনে। আর তাদের ঠোঁটের সঙ্গে ঠোঁট মিলে গেল।

মাটির ওপরে তাদের সামনে তখন রাগে-দুঃখে রনের মুখ ভরে উঠেছে। সে আবার তরবারীটা তুলে ধরল। থরথর করে তার হাত কাঁপছে।

"মার্‌ রন!" হ্যারী আবার চেঁচাল।

রন তার দিকে তাকাল। আর হ্যারীর কেমন যেন মনে হল রনের চোখদুটিও যেন রাঙ্গা।

"রন --?"

<ক্রমশঃ প্রকাশ্য...>

Tuesday, August 07, 2007

BOW BARRACKS FOREVER

The wind in my ally,

The dust in my eyes,

The chill on my dirty raincoat…

Reminds me of you;

The song haven’t written

The story untold

An old man traveling alone…

Reminds me of you;

The empty city streets that don’t dream anymore

And old midnight coyer that don’t sound like before

The very sweet memory of a holy mind

The elegy of an old sunshine

Reminds me of you;

Bow barracks forever

Bow barracks forever

Bow barracks forever

Bow barracks forever… … …

Red brick walls against the gray sky

Stands with the head held high

Reminds me of you;

The old horse cart

With the fragrance of plumb

Rusting kerosene lamp

Reminds me of you;

And thyme smile that creeps through the door

Rolling stone circus that don’t sound like before

The years in grace that fills an empty soul

The tree that never goes old

Reminds me of you;

Bow barracks forever

Bow barracks forever

Bow barracks forever

Bow barracks forever… … …

Tuesday, June 26, 2007

... (হরিদাসের বুলবুলভাজার সুরে)

=================================
মার্চ গেল, এপ্রিল গেল, মে গেল তাই এসেছে জুন.

কিছুটা সেই ফ্রাস্টুতে,
ভুল করি টু প্লাস টু তে।
চারপাশে বৌদির সংখ্যা বাড়ছে যে তাই ছুটেছে ঘুম।
মার্চ গেল, এপ্রিল গেল, মে গেল তাই এসেছে জুন.

সামনে সেম আর পিছনে বাঁশ।
করছে যে তাই প্রাণ হাঁসফাঁস।
রাত্রি এলেই চেপে ধরে একলা-ফোকলা নিঃস্ব-নিঝুম।
মার্চ গেল, এপ্রিল গেল, মে গেল তাই এসেছে জুন.

আর কী গরম দিয়েছো দাদা!
মাথার ঘামে রাস্তা কাদা।
জল খেয়েছি খাইনি আদা। চাঁদ এসে তাই দেয়নি যে চুম।।
মার্চ গেল, এপ্রিল গেল, মে গেল তাই এসেছে জুন.

- জয়দীপ দত্ত – ০২/০৬/০৭ – ০২:০০ অপরাহ্ন

Saturday, May 12, 2007

CYCLE
- Joydip Datta
----------------------------------------------------------------------------------------------

The story is on Debojeet, Debojeet Sinha. Deepanjan Sinha is his Grandpa. This is 2070 and the story is not a science fiction.

The story starts in the year 2006. It was the day after the marriage ceremony of Deepanjan with Suchismita Roy, his grandma. They were going to have a honeymoon in Darjeeling but a landslide prevented them.

* * *

“So, Suchi, finally we’re going to Digha” – said Deepanjan.

“Oh No! Deep, not Digha please. I have gone to the seas three times before. And I personally don’t like the seas that much.” –said Suchi.

“Hey! What’s the problem? We will not go to the sea. OK?”

After a good deal of discussion they finally accepted Digha for their honeymoon.


“At last we are at Digha. How do you feel Suchi?”

“Not bad!”

“Things will be better when we will be inside the hotel room.”

After a pause of one second or two, Deep again started,

“Well! Suchi, I hope you’ll understand. The moment that passes on does not come back. But we can surely try to sustain our good moments.”

“What do you mean?” – said Suchi, who somehow could guess what he meant.

“I mean to say that I want to catch our whole deeds in my handy cam and want to keep it for us when time will fade away our passion.”

“Good Heavens! You mean to say you want to make a porn movie out on us!” – Suchi said angrily.

Although Suchi showed anger in the out side, internally she also wanted that thrill. But she was somehow reluctant. Partly because she was not sure if her morality supported the act, partly because she was pretty anxious and mostly because she had a fear that if the video somehow went public, then it will ruin their life. She had watched some porn which was actually private videos of couples and later came in bazaar.

Suchi continued, “Can you imagine, what will happen if the video goes public?”

“That will never happen” said Deep. “I will personally edit the movie in my computer. No third person will know anything about this. We will keep the video in a password protected archive with 12 digit password. First six digits will be yours and the last six digits of the password will be mine. The video can not be opened without both of us.”

This time Suchi looked pretty convinced. She agreed.

The full charm of their love kept secure inside a 12 digit password protected archive in a very personal CD ROM.

No, that video never became public. It remained in their heart as a constant charm of their youth. It remained as a sustained glory of their love. It remained as the most precious possession of both of them.

* * *

Time rolled on. Debojeet, Grandson of Deepanjan Sinha, only son of his only son is 20 now and his grandpa is 80.

The health of his grandma Suchismita Sinha is not pretty well these days. Her time in this earth has ended. She is waiting for her call.

When the call is issued, the concerned person can feel that. So does Suchismita. Knowing her end, she called Deepanjan and said,

“Now… dear… it is the time … when I should … I should disclose my part of password to you.”

“No! No Suchi! Don’t say that way. It hurts.”

With a dull smile Mrs. Sinha replied, “Now when I will not be there, you should be able to open the archive on your own. You must not be deprived of your most precious possession”

There were only tears for Deepanjan.

That night, Mrs. Suchismita Sinha passed away.

* * *

Debojeet, eventually, overheard every thing from behind the curtain. He could guess what the precious possession was. For many days he noticed that his grandpa had a CD which he always kept with himself wherever he goes. Debojeet suspected that there must be some thing very interesting. He had even managed to steal the CD for some hours and made a copy for himself but could not break the password. All those things happened out of childish curiosity.

But after hearing his Grandma’s last lines that day, he was pretty sure that the CD must contain something special. He became desperate on it. On the very night, he tried to open the CD with grandma’s 6 digit password. But it did not open.

* * *

There was something grandpa was searching all the day. It was a diary in which he had written his part of password. His ageing brain was unable to remember or he could not rely on the ability of his ageing brain so he had written the password on his business diary. (The diary was of the year when he last worked in his business before handing over all the matters to his son.) And he could not remember where he left the diary. So, he called his best friend, his grandson Debojeet.

Deepanjan could not imagine that Debojeet could do any thing with the fragment of the password. So he did not hesitated in asking Debojeet to search his Diary.

In the diary, most entries were business appointments et cetera. But Debojeet found the fragment of the password there as his grandpa did nothing to hide. He quickly noted the six digits and handed the diary over to his grandpa.

* * *

That night with a little try, Debojeet opened the CD archive with the two fragments of the passwords. He previously thought that there may be Account details of the various bank accounts of his grandpa in the CD. But instead of any route to hidden treasure, he found a video file there.

With a bit of hesitation, he opened the file. In the first few second he could not get what actually was going on. But in some time he grasped every thing. He wanted to stop it. But he could not. He felt it is extremely immoral to see his grandpa and late grandma that way. Yet, he hardly could stop it. He watched it on and on and on until he dropped his load.

Right after that moment a strong feeling of guilt clinched him. He was proven to be immoral before himself. He could not guess how he could do that. It was not right. It was not right. He was deep upset.

After some minutes he gradually recovered. In this phase he became worried. Worried about how he could expiate.

He went to his grandpa and confessed everything.

As long as you live in this earth, time makes you more durable, experience and knowledge makes you more stable, age makes you more liberal. When Debojeet was going to his grandpa for confession, he thought that his grandpa will react heavily upon it and will probably not keep any relation with him. But this was not what happened. After knowing all the matters Deepanjan placed a soft hand of support on the shoulder of his grandson and said,

“Don’t worry; there is nothing wrong in it. Things will be ok. Very soon” He continued, “Curiosity on its own is not evil; grandson. It opens the path of knowledge. But what matters is how you use the knowledge.”

“But… But I … I couldn’t stop it. I watched it all through my very eyes, God damned eyes”

“No! No my son! Don’t curse yourself that way. Very few people in this earth have full control over his mind. After all we are all common people.”

That night, after so many years, Debojeet slept in his grandpa’s room.

* * *
Ring… Ring
Ring… Ring

“Hi! Deb. What’s up?” a girl receives Debojeet’s call recognizing his number in the CLI of her mobile.

“Hi, Meghna, I called you for something. Can go to River View Resort in Diamond-Harbour with me for three days?”

“Hey! That’s pretty naughty… Err… Ok, I’ll go” –said Meghna.


“At last we are at Diamond-Harbour. How do you feel Meghna?”

“Not bad!”

“Things will be better when we will be inside the hotel room.”
After a pause of one second or two, Deb again started,

“Well! Meghna, I hope you’ll understand. The moment that passes on does not come back. But we can surely try to sustain our good moments.”

“What do you mean?” – said Meghna, who somehow could guess what he meant.
“I mean to say that I want to catch our whole deeds in my handy cam and want to keep it for us when time will fade away our passion.”

“Good Heavens! You mean to say you want to make a porn movie out on us!” – Meghna said angrily.

Meghna continued, “Can you imagine, what will happen if the video goes public?”

“That will never happen” said Deb. “I will personally edit the movie in my computer. No third person will know anything about this. We will keep the video in a password protected archive with 12 digit password. First six digits will be yours and the last six digits of the password will be mine. The video can not be opened without both of us.”

This time Meghna looked pretty convinced. She agreed.

Sunday, April 08, 2007

An (Un?)Contemporary thesis on Paach Dhila Syndrome (PDS)
---------------------------------------- By Zoydip --------------------------------------------------

Panch Dhila Syndrome or PDS is a very common issue among 'chaap khawa public' in the age group 12 to 80 (the upper limit may be slightly extended for people like ex. CM of West Bengal) who are very much tired by fighting with his/her own shadow. Although it is not clearly visible at the initial stage, but may take a greater form gradually.

The PDS is usually first detected by the people who hold the screw driver.

In fact, the level and impact of PDS highly depends on the screw driver used and the person holding the screw driver. So, proper care in behalf of the screw driver operator can greatly decrease the issues of PDS.

PDS is also known as 'khyapami' (e.g. 'Daasur Khyapami'), Paglami (e.g.'Paagla Jogai') etc.

People suffering from a matured level of PDS can be categorized as given below:

1. Boddho Paagol:
------------------
It is a very advanced stage of PDS. The people suffering forget the feeling that they are actually suffering.

2. Hoddo Paagol
-----------------
It is the stage just before boddho paagol. The sufferer still has the feeling that something unusual is happening to them. But the people around them are convinced.

3. Hoyto Paagol
-----------------
It is a very early stage of PDS. The symptoms starts showing up but not get proved properly. A proper care at this stage on behalf of the people holding screw drivers can greatly decrease the risk.

4. Seyana Paagol
----------------
This is not actually case of PDS. The person concerned clearly knows that he/she is not suffering from PDS and carefully manipulates his/her behavior to give an impression of 'Hoyto Paagol'. This category of PDS is often misinterpreted with 'Nyakami' (especially in the case of women).But these two are very different.


Furthur Study:
----------------
Interested people may refer to the works of the famous plucker of PDS in Bengal called 'Manna Dey'. Especially his work called: 'Jodi keu aamake paagol bole...'

See Also:
-------------
1. Paagla Daasu (by Sukumar Roy)

2. Chhaya Baaji (by Sukumar Roy)

Thursday, March 22, 2007

যদি তুমি গাইতে পারো, তবে গেয়ে যাও – থেমোনা।
গায়ক সবাই হয় না; কেউ কেউ হয়।

যদি তুমি লিখতে পারো, তবে লিখে যাও – থেমোনা।
‘কবি সবাই হয় না; কেউ কেউ হয়’।

যদি তুমি ভালবাসতে পারো, তবে ভালবেসে যাও – থেমোনা।
প্রেমিক সবাই হয় না; কেউ কেউ হয়।

Tuesday, March 20, 2007

মঙ্গলবার, 20 মার্চ 2007; রাত পৌনে আটটা (বোধহয়)
---------------------------------------------------------

আমার ডায়রী। আমার ব্লগ। (এখন থেকে ডায়রীর অধিকাংশ রচনাই ব্লগে simultaneously প্রকাশিত হবে। মানে যেটা পাঠকের মনে প্রচন্ড আঘাত লাগবে সেগুলো ছাড়া সবই ব্লগে ছাড়ব ঠিক করেছি। গত ছাব্বিশ দিনে এটা বুঝেছি যে শুধু লোকের ‘পরোয়া’ (অনেক ভাবার পর শব্দচয়ন করলাম। শব্দচয়ন নিয়ে একটু পরে আসছি... কন্টিন্যুইটি নষ্ট করব না) করে চলতে থাকলে বাঁচা যায় না। নিজের ভালোতো নয়-ই, লোকের-ও ভালো করা যায় না।)

এমনিতে আজকে আমার লেখার কথা নয়। আমি আগের লেখা শেষ লিখেছিলাম ২৩শে ফেব্রুয়ারী। ঠিক করেছিলাম একমাস আর কিচ্ছু লিখবো না। মনমাঝি কিছু সময় চেয়েছিল, হালটাকে সেট করার জন্য। মাঝখানে শুধু দুটো ব্লগ লিখেছি, আর কিছু ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা চেতনা ছোট রুটিন লেখার খাতাটাতে ধরা পড়েছে। আজ বিকেল অব্‌ধি এই চিন্তাটাই ছিল।

বড্ড ছোট ছোট প্যারা হচ্ছে কি? হোকগে! আমার লেখায় প্যারার সাইজ কী হবে সেটাকি গান্ডু তুমি ঠিক করবে?

গত ছাব্বিশ দিন আমাকে বহু কিছু দিয়েছে। যার মধ্যে একটা হলো খোলাখুলি গান্ডু শব্দ ব্যবহারের আত্মবিশ্বাস।

ব্লগ বা ডায়রী লেখার এইটাই হচ্ছে সুবিধা। চিন্তাকে স্বাধীন রাখা যায়। চিন্তাধারা যেমন যেমন এলোমেলো প্রবাহিত হয়, আমিও লিখে চলি। নিজের ইচ্ছে মত। ‘তাল বেতালে খেয়াল সুরে’।

ও হ্যাঁ, কথা হচ্ছিল, আজ বিকেলের চিন্তা নিয়ে। আজ বিকেলে আমি ঠিক করেছিলাম, কাল কলেজ যাবো না, নেটওয়ার্কিং গাঁতাবো। এসে কি মনে হলো নেট খুলে বসলাম। একটি চমৎকার (যাদের বাংলা ফন্ট ইউনিকোড ৪.১ এর নিচে, তারা খন্ড-ত দেখতে পাবেন না) সাইট খুললাম। না পানু নয়। সাইটটার নাম গুরুচন্ডা৯.কম। http://www.guruchandali.com/

কিছু অসাধারণ চিন্তা। শব্দের কিছু অসাধারণ ব্যাঞ্জনা। আগে ঠিক ছিল কাল কলেজ যাবনা। এখন ঠিক হল যাব এবং ওই সাইটের লেখাগুলো গিলব। আগে ঠিক ছিল, একমাস কিচ্ছু লিখব না। এখন ঠিক হল লিখবো – লিখবো – লিখবো। নাহলে চেতনা আটকে থাকছে। সব কথা তো আর ছোট রুটিন লেখার খাতায় লেখা যায়না! ঐ খাতাটা সবসময় আমার সঙ্গে থাকে। তাই অনেক কথা Anagram করে লিখতে হয়। ওই ভাবে লেখা কষ্টকর। তাই একমাসের তিনদিন আগেই লেখা স্টার্ট করলাম।

তাই থাকল পড়ে ফারাউজেন, থাকলো পড়ে কর্থ। আমি আজ লিখবো। যতক্ষণ প্রাণ চায় লিখবো। যা মন চায় তাই লিখবো। তুমি সেই লেখা পড়ো বা নাই পড়ো। বেবাক লোকে সেই লেখা বুঝুক বা নাই বুঝুক।

ঘন্টার পর ঘন্টা কেটে যাচ্ছে। লাইনের পর লাইন আসছে আবার চলে যাচ্ছে। এরই মাঝে আমি ওই গুরুচন্ডা৯.কম-এ গিয়ে আমার নন্দীগ্রামের লেখাটা পোস্ট করলাম। বেশ ঝকমারি – কারণ পোস্টিং ব্যাবস্থায় প্রচূর bug রয়েছে। এখন রাত সোয়া নটা।

আর কথা হচ্ছিল শব্দচয়ন নিয়ে। যারা লেখেন (মানে পরীক্ষার খাতা আর মুদির ফর্দ বাদ দিয়েও যারা কিছু কথা সঞ্চয়ের জন্য কলম ধরেন) তারা বুঝতে পারবেন এক একটা শব্দ বাছতে কতটা সময় লাগে। পাঠক কতটা মাথায় রাখেন (যদি এই ছাঁইপাশ ভাটবকার আদৌ কোনো পাঠক থাকে...) তা জানিনা, কিন্তু আমাকে মাথায় রাখতে হয় ‘খুশী’, ‘মজা’ আর ‘আনন্দ’ এর পার্থক্য। মাথায় রাখতে হয় ‘কষ্ট’, ‘যাতনা’ আর ‘দুঃখ’ এর পার্থক্য।

লিখে আমি চলেছি। জানি, এই লেখা খুব একটা কেউ পড়বে না। কারণ আমার ব্লগের কথা জানেই খুব কম লোকে, যারা জানে তারা এটাও জানে যে আমি ব্লগে ভাট বকি। আরেকটা কারণ হল আমার লেখা বাংলায় আর আমার কয়েকজন পরিচিতর বাংলাপ্রীতি এতোটাই যে তারা সামান্য ১০০-২০০ কেবি বাংলা ফণ্ট ডাউনলোড করতেও রাজী নয়। (তোমার কথা আলাদা। তোমার তো আছে বাংলা ফন্ট ।) হয়তো দেখা যাবে বিশ-পঁচিশ বছর পরে আমিই এই লেখা পড়ছি...

তাও যদি কেউ পড়ে। যদি আমি কারোর কানের কাছে “আমার ব্লগটা পড়রে – পড়রে – পড়রে” বলে ঘ্যানঘ্যান করার দৌলতে কেউ যদি নিমপাতা গেলার মতো করেও এটা পড়ে, তবে তার জন্যই আমি লিখছি।

বহূদিন না লেখার ফলই হল এই। ভূমিকা বড় হতে থাকে। আসল লেখায় এখনও ঢুকিইনি! কোনদিন ঢুকব কিনা তাও জানা নেই। আমি আজ কলমের বাঁধন খুলে দিয়েছি। যেদিকে মন চাইবে লিখে যাব। আপনা থেকে থামবার হলে এই লেখা থামবে নয়তো চলতেই থাকবে। আজ ছেড়ে কাল। কাল ছেড়ে পরশুর দিকে।

গত ছাব্বিশ দিনে প্রচূর কিছু ঘটেছে। খুশীর – প্রাপ্তির – কষ্টের – অপ্রাপ্তির। প্রাপ্তি গুলো আমার পরিচিত প্রায় সবাই জানে।
অপ্রাপ্তিগুলো খুব কম লোক জানে। কেউ কেউ জেনে অত্যন্ত্য সতর্কতার সঙ্গে এড়িয়ে যায়। আর কেউ কেউ আন্দাজ করে। কিন্তু খুব সম্ভবতঃ কেউই বোঝে না। আমার লেখা পড়ে কেউ রিপ্লাই দিয়েছে এমনটা আজ অবধি হয়নি। তুমি যদি রিপ্লাই দাও তবে প্লিজ এই প্যারা নিয়ে কোনো প্রশ্ন কোরো না।

শেষবেলায় আবার কিছু জ্ঞানের কথা। আমার মতে স্থবিরতা জীবনের সবচেয়ে খারাপ জিনিস। আমি জীবনের কাছে কৃতজ্ঞ যে আমার প্রাপ্তি গুলোর মধ্যে মিশে থাকা অপ্রাপ্তিগুলো আমাকে স্থবিরতা পেতে দেয়নি।

‘শেষবেলা’ শব্দটা কিন্তু আমি সচেতন ভাবে ব্যবহার করিনি। ওটা আপনা থেকেই চলে এসেছে। লেখা কি তবে নিজের গতি নিজেই ঠিক করে নিচ্ছে?

গত ছাব্বিশদিন আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে। আরেকটা প্রাপ্তি হল একটা রাজনৈতিক orientation. জানি সেটা অনেকাংশেই blurred, কোনোকোনো জায়গায় সেই blur এতটাই বেশী যে ছবির রঙ লাল না সবুজ সেটাই ঠিক বোঝা যাচ্ছে না। নন্দীগ্রামে যা হয়েছে তার পর লালকে লাল বলে কি সত্যিই বোঝা যাচ্ছে?

কিন্তু আমি এসব কথা এখানে লিখছি কেন? আমি জানি যে, আমার ছবির লাল রঙ লাল বলে চেনা না গেলে তোমার ঘন্টা হয়। তবু আমি লিখছি কেন? কিন্তু একটু ভাবলে বুঝতে পারবে যে আমি শুধু ব্যক্তিগত জিনিস নিয়ে কথা বলছি না। আমি এটা দেখেছি যে আমাদের সবার চিন্তাই মোটামুটিভাবে একই লাইনে যায়। আমি তাই একটা সাধারণ বক্তব্য রাখছি একটু ব্যক্তিগত আঙ্গিকে। এটা আমার স্টাইল বলতে পারো। এখানে একটা লাইন ভেবেছিলাম। কিন্তু ভদ্র__দা পাবলিকদের কথা ভেবে লাইনটা সরিয়ে নিলাম।

আগের লাইনে গালাগালটাকে এড়িয়ে গেলাম কেন? ‘গান্ডু’ তো ব্যবহার করেইছি। ‘চো’ বসাতে দোষ কি ছিল? তবে আমি মনে করি খিস্তির মধ্যে গ্রেডেশন আছে। গান্ডু অনেক লো-ভোল্টেজ খিস্তি। বাংলা সিরিয়ালেও বেশ যথেচ্ছ ব্যবহার হয়। আর মাঝে মাঝে না বলা কথা বলা কথার থেকে বেশী কাজ করে।

আমাদের চারপাশে প্রতিনিয়ত কত ঘটনা ঘটে চলে। তার কতটুকু আমাদের ভাবায়? আমরা ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখি। তার ঠিক কতটুকু মিথ্যে? দার্শনিক শঙ্করের একটা লাইন পড়লাম, “আমরা জেগে থাকা অবস্থাকে বলি বাস্তবতা, আর নিদ্রিত অবস্থাকে বলি মায়া, কেন? বেশীরভাগ সময় জেগে থাকি বলে? কেউ যদি বেশীরভাগ সময় ঘুমায়?”

জানি, ভাট বকা এইবার মাত্রা ছাড়াচ্ছে। তুমিও এইবার খুব desperately অর্কুটে ফেরৎ যাওয়ার কথা ভাবছো। যেওনা। নাহয় আর একটু সময় কাটালাম আমরা একসাথে... এইটুকুতো দাবী করতেই পারি তোমার কাছে?

আর তুমি ভাবছো, “এইরে! এইবারে বুঝি বেলাইনে যাচ্ছে!”

রাত পৌনে এগারোটা। তুমি এইমাত্র ফিক্‌ করে একটু হাসলে। এই হাসিটুকু সঙ্গে নিয়েই বিদায় নেবো।

Lekin jaane se pehle, ek chaat khaaya hua ya fir nehi khaya hua dil ke tukre se nikla hua chaand alfaaz…

Zara soch lo mujhe chatne se pehle

Zara soch lo mujhe chatne se pehle

Abe Oye pagla! Zara soch lo mujhe chatne se pehle

Agar tum mujhe chatogey to main tumko choos lunga…

Monday, March 12, 2007

ABOUT LIFE, FATE AND BEING
------------------------------------

What happens in a person's entire life is pre-written. What will happen tomorrow is already fixed GOD has a plan for everything & all these sort of talks seems bogus to me.

What will happen in the future? I believe 3 factor acts in determining the future.

1. Genetic structure of a person
2. Deliberate actions of a person
3. Environmental Randomness

1. Genetic structure of a person:-
----------------------------------
I don't know much of biology. So, I will not spend much time here. But certain permutations of the neuclic acids within the DNA determines a persons a persons attire, attitude, strengths, weaknesses altogether. (But there is a second thought. The structure of the gene is formed by a random permutation of the neuclic acids. So why we don't add the gene structure under Environmntal Randomness??)
We are nothing but one among billions of random permutations of ATGC

2. Deliberate Action of the person:
-----------------------------------
Sometimes we think that our deliberate actions can change our tomorrow. But that 'may be or may not be true'.

Let me give you an example:

Let x is full confident that he will pass an exam. To deliberately change the future he doesn't even sit in the exam. The future changed? May be or may not be. Who can say, if he had sat in the exam it might happen that despite of his confidence he would fail. So the future is not actually changed. Na?

Similar arguments are there for the Grandfather Paradox.

--> The time traveler will not be able to kill his grandfather.
--> or he will kill his grandfather, will go 'back to the future' & finds an altogether different life history of his own.

Environmental Randomness
-------------------------------
This is the most important thing. Each moment we pass through a number of possibilities (or alternative happenings) Will be or won't be? One of the many available 'options' happens & the option is 'chosen' at random.

Often choices lead to bigger events. It's like butterfly flapping it's wings in one continent leads to cyclone in another.

That is that. Some choices are 'laws' because the probability of their happening is ~100%.

Why the apple comes down to earth & not goes up? No, not for gravitation but for the probability of the apple coming down is ~100%. If it went up, then a corresponding law would be invented.

But all the random 'choices' of the past leads to a single point --> the present. So are all these random choices a mere coincidence? A little change in thousands parameters leads to one conclusion --> no life in this region of the universe (like age of the universe, value of Gravitational constant (G), value of cosmological constant, placement of Jupiter etc) . So, 'we are here' this fact is outcome of some coincidences?

Well, here I would like to mention the weaker form of anthropic principle.

Weak anthropic principle (WAP)
: "The observed values of all physical and cosmological quantities are not equally probable but they take on values restricted by the requirement that there exist sites where carbon-based life can evolve and by the requirements that the Universe be old enough for it to have already done so."
--------------------------------------------------------------------------
These are my random thoughts. I know you differ. Please post your arguments in comments

Wednesday, March 07, 2007

I AM SORRY!!
---------------------------
As i use Mozilla Firefox for browsing, and publishing my blog, all blogs are not tested in other browsers like Internet Explorer.
It is been reported that there are some 'errors' in the pages when viewed from IE.

These bugs will be fixed very very soon.

----------------------------------------------
P.S. (To all the people who still use IE.) Try Firefox. It is faster, kooler, and above all open source and free.



According to British media reports, Britney Spears tried to hang herself with a bedsheet before pleading with her estranged husband to give her another baby ...

--- Times Now.tv, India - 6 hours ago

Well that is not the actual case I think…

The actual reason is in the very next room of Britney in the rehabilitation camp, there was a Sanskrit pundit. And in the middle of the night the pundit started reciting the Swabdarup (শব্দরূপ) of Nara(নর). That is,

Nara Narou Narah

Naram Narou …

(নর নরৌ নরাঃ

নরাম্‌ নরৌ ...)

And Britney heard…

ন্যাড়া ন্যাড়ৌ ...

And that triggered all.

Just joking. Hee! Hee!! Hee!!!

Wednesday, February 28, 2007

বাজে ভাট

আমাদের জীবনের সঙ্গে আমাদের সংস্কৃতির যোগ আর আমাদের জীবনে সংস্কৃতির প্রভাব এবং অন্যভাবে বলতে গেলে, আমাদের সংস্কৃতির উপর আমাদের জীবনধারার প্রভাব... ... ...
আমি জানি যে এসব খুবই গুরুগম্ভীর আলোচনা যা আমার ব্লগের সঙ্গে ঠিক যায় না। তাই আমি এ লাইনে আর যাচ্ছিইনা। বরং আমার জীবনের কিছু দেখা, কিছু চেনা, কিছু শোনা আর কিছু অনুভব করা কথা এখানে বলব।
কয়েক বছর আগে যখন চারদিকে বাংলা ব্যান্ডের ক্রেজ জাঁকিয়ে বসেছে, ভূমি রয়েছে অবিসংবাদিত এক নম্বরে, আর ভূমির গান বারান্দায় রোদ্দুর চারদিকে লোকের মুখে মুখে ফিরছে, ঠিক তখনই আমি আমার সাইকেলে পাম্প করাতে নিয়ে গিয়েছিলাম পাড়ার একটা সাইকেল দোকানে। চারদিকে মাইকে তখন তোমার দেখা নাই খুব চলছে। কিন্তু পাম্প করে দিতে এল যে চোদ্দ পনেরো বছরের ছেলেটি সে দেখলাম গাইছে, কোমর ব্যথা নাই রে, কোমর ব্যথা নাই...। দূর থেকে ভেসে আসা মাইকের আওয়াজে সে হয়তো এটাই শুনেছে, আর নিজের মতো আত্তীকরণ করে নিয়েছে।
না; আমি কোনো ব্যখ্যায় যাব না। শুধু বলতে চাই সংস্কৃতি যেমন অনেক সময় আমাদের সমষ্টিগত হাসি-কান্না আনন্দ-বেদনার প্রকাশ, সেইরকমই সংস্কৃতি অনেক সময় আমাদের ব্যক্তিসত্তার উপর নির্ভর করে অন্যভাবে আত্তিকৃত হয়।
কি, একটু ভারী হয়ে গেল? কী আর করব! গত কয়েকদিন ধরে চিন্তাভাবনা দেখছি কেমন ভারী ভারী গুরুগম্ভীর টাইপের হয়ে গেছে।
চেনা গন্ডীতে ফিরে আসা যাক।
অর্কূটে ফিরে আসা যাক।
গত কয়েকমাস আমি এবং আমার কয়েকজন বন্ধু চুটিয়ে অর্কূট করেছি। সংস্কৃতি পেরিয়ে অর্কূট তাই কিছুটা ব্যক্তিসত্তায় ঢুকে গেছে। (আনসান স্ক্রাপের মাহাত্ম্য বেশ বুঝতে পারছি।) স্ক্রাপ আমাদের ভাবতে শিখিয়েছে, কীভাবে প্রকাশ্য ক্ষেত্রেও দ্ব্যার্থবোধক সংকেতের সাহায্যে অথবা ধোঁয়াশাময় শব্দবন্ধের মাধ্যমে ব্যক্তিগত কথাবার্তা চালানো যায়। সারাদিন বন্ধুদের সঙ্গে চলতে থাকা কথার আবর্তের পাশাপাশি অর্কূটে তৈরী হয় সাংকেতিক কথার অন্য আবর্ত। আর তাই আমরাও একটু অন্যভাবে ঘুরে চলি। অর্থাৎ ব্যক্তিসত্তায় অর্কূটের প্রভাবকে অস্বীকার করার উপায় নেই।
এছাড়াও অর্কূটে তৈরী হয় নিজের সংস্কৃতি এবং অপসংস্কৃতির এক অনন্য মাত্রা। এর মধ্যেই অর্কূটে মহিমা সহ চলে এসেছে সত্য সাঁই এর প্রচার স্ক্রাপ। আমাদের মনের জমে থাকা ক্ষোভ স্থান পেয়েছে বিভিন্ন হেট্‌ কমিউনিটিতে (এই হেট্‌ কমিউনিটি বিষয়ে বহু লোকে গুচ্ছ গুচ্ছ কথা বলেছে তাই আমি আর বলবনা)। এস-এম-এস এর পর আমাদের সাহিত্য প্রতিভা পুনরাবিস্কৃত হয়েছে কিছু কিছু স্ক্রাপে এবং সাহিত্য আলোচনাচক্রে। বাংলা ভাষাতেও তৈরী হয়েছে বেশ কিছু কমিউনিটি। যেমন কবিতা মুক্তমঞ্চ (বোকাবোকা আর বুড়োটে), বাংলা উপন্যাস ( অ আ = সম্ভব আঁতেল) ইত্যাদি। তবে একটা কমিউনিটির নাম নিতেই হবে। সেটা হল বাংলা খিস্তি (bangla khisti http://www.orkut.com/Community.aspx?cmm=5682714 )। উঁহু, খিস্তি শুনে নাক সিঁটকাবেন না। আপনি যদি বাংলা ভাষাকে ভালবাসেন তবে তাকে সম্পূর্ণতায় ভালবাসুন। খিস্তি যেকোন ভাষার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। বাংলাকে ভালবাসতে হলে খিস্তি বাদ দিয়ে ভালবাসলে চলবে না। আর ওই কমিউনিটিটায় যাওয়ার পর আপনি বুঝতে পারবেন, অন্যান্য ভাষার খিস্তির তুলনায় বাংলা খিস্তিতে কত মিষ্টতা আছে। (খিস্তি ব্যাপারটা খুব একটা খারাপ নয় তাছাড়া। মনের যে গভীর আবেগ সহজ চার অক্ষরে বোঝানো যায় তার জন্য ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে প্যারাগ্রাফ ভরানোকে বাংলায় আঁতলামি বলে।)
সকল কাজের মধ্যে অর্কূট জড়ানো। অনির্বাণের পাঠানো এই কবিতাটা দিয়ে শেষ করব।
The Orkut Song: (Woh Lamhe সিনেমার Kya Mujhe Pyaar Hai এর সুরে)
Kyun aaj kal homework kam orkut jyada hain
Lagta fail hone ka pura hi iraada hain
Kal tha topper aaj 40 bhi jyada hai
Lagta fail hone ka pura hi iraada hain
Kya mujhe pyar hai haan...
Orkut se pyar hai haan.....------(2)
Ooooo Oooooooo Ooooooooooooo
Tutor ki in classes main
Boring si ek Teacher hai
Jabse mila hai ye Orkut
Badla har ek manjar hain
Dekhun jahaan mein neeli-neeli iss screen tale
Dost naye-naye hai jaise milte hue
Tu mere khwabon mein,jawaabon mein sawaalon mein
Har din chura tumhe main laata hoon khayalon mein
Kya mujhe pyar hai haan...
Orkut se pyar hai haan.....------(2)
Ooooo Oooooooo Ooooooooooooo
একটি ব্যক্তিগত স্বীকারোক্তি :-
আজকের ব্লগের সঙ্গে অন্যদিনের ব্লগের পার্থক্য হল, আজকের ব্লগটা ঠিক স্বতঃস্ফূর্ত নয়। অনেকটা লিখব বলে ঠিক করে তার পর বিষয় বেছে, ফরমায়েসী গোছের লেখা।

Sunday, February 25, 2007


OPTICAL ILLUSION:
An optical illusion is characterized by visually perceived images that, at least in common sense terms, are deceptive or misleading. Therefore, the information gathered by the eye is processed by the brain to give, on the face of it, a percept that does not tally with a physical measurement of the stimulus source. A conventional assumption is that there are physiological illusions that occur naturally and cognitive illusions that can be demonstrated by specific visual tricks that say something more basic about how human perceptual systems work.

The above words (and the pic also) is from wiki

What we see "may be or may not be" true. To admit this I gave you the above pic. Actually the picture itself tells all. We do not see, we perceive. The act of seeing something is inseparably related to perceiving. When an image arrives at the retina, brain maps the image with our experience and convention. The sight is out come of these two.

-------------------------------------------
The words worked good as a wrapper na?
-------------------------------------------

Friday, February 23, 2007

মাটির কাছাকাছি
বসে পাশাপাশি
যতো ছোট ছোট স্বপ্নের স্বাদ ঘাসের আগায়

কতো সাধাসাধি
এসো না ঘর বাঁধি
চেনা খিড়কির দোর গলে রোদ্দুর পড়ে বিছানায়

নাওয়া-খাওয়া বন্ধ
মনে মনে দ্বন্দ্ব
কাটেনা সময় শুধু কেটে গেছে ছন্দ
জানা নেই এই হালে পালাবার আছে কি উপায়


কেন হিসেব কষা
কেন ফিরে আসা
কেন রাত ঘুরে তারা গুণে জমা করা খেরোর খাতায়

তোমার বদ্ধ ঘরে
স্বপ্ন থরে থরে
রাতের আঁধারে কারা যেন এসে কিনে নিয়ে যায়

মুর্খ অবোধ যত
পাগল অসংযত
তোমার অণ্বেষণে মূল্য দিয়েছে কত
জানে নাতো এই হালে পালাবার আছে কি উপায়


তোমার সোনার খাঁচা
নিয়ম করে বাঁচা
তোমার নগরী জানি শেষ এসে এই ঠিকানায়

কাঁচের দোকানঘরে
রাতের তেপান্তরে
জানি তোমাকেই পাওয়া যাবে এইখানে এই ঠিকানায়

অস্থি-মজ্জা যত
অজানা অচেনা ক্ষত
সাজায় পসরা এসে এখানেই অবিরত
জানেনাতো এই হালে পালাবার আছে কি উপায়


=========================================
চন্দ্রবিন্দুর এই গানের কথাগুলি কেমন যেন মিলে যাচ্ছে।
এই বুধবার ইন্টারভিউ-এ আমি বলেছিলাম, আমার ব্লগ অনলাইন ডায়রী নয়।
আজকের পোস্টে কি একটু সেই ডায়রী-ডায়রী গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে??

Sunday, February 18, 2007

Hairs are countable

Can you count how many hairs you have?

What you said? You can’t count the no. of hairs as it is uncountable?

Wait a minute. I can prove that you can actually count the no of hairs you have.

You don’t believe! Check it out:

I am going to use the method of induction for this.

Let n = no. of your hair(s). We need to prove that the value of n can be counted.

Basis:

Let n = 1 (i.e. you have only one hair.)

In this case, you can easily count the no. of hair you have.

Induction:

Let the proposal be true for a finite integer k. (i.e. if the no. of your hairs are <= k, you can count it. Here k is finite because the no. of hairs are also finite.)

Now we need to show the proposal is true for n=k+1.

For this just add one more hair to the pack of k hairs. As you are adding a countable no. of hairs, the pack of hair after addition remains countable.

So, the theorem is true for n=k+1.

As, k is any finite integer, the proposal is true for any finite no. of hairs. Hence the proposal is proved.

Isn’t it bizarre? It is possibly a paradox like the horse paradox (in the Horse paradox, you prove by the method of induction that all horses are of the same color.)

Friday, February 16, 2007

Dead man and the Night

Dead man walking through the night.

Please come and help him to see…

Long time he spent in the grave.

His body is rotten.

He do not have eyes.

Go and help him to see…

His legs have been eaten up.

He can’t walk.

Please help him to stand.

Dead man walking down the street.

His legs are trembling

Eyes are shut

Go and give him a kick in the back

Tuesday, February 13, 2007

ওয়ে! ভ্যালেন্টাইন ডে তে কী ওয়েদার দিয়েছে!!

ছাতা বার করতে আর অজুহাত লাগবে না।

কাল ভ্যালেন্টাইন ডে। (তাতে আমার ঘন্টা। ওই ভাটাতে আমি ব্লগাচ্ছি না। এই ব্লগানোর অন্য কারণ আছে।)

আচ্ছা, আপনি বাঙালী?

আলবাৎ আপনি বাঙালী। আমার এই লেখা যখন আপনি পড়ছেন (এবং পড়ে বুঝছেন!) তখন নির্ঘাৎ আপনি বাঙালী।

আপনি কাগজ পড়েন?

বাঙলা খবরের কাগজ??

আপনি আনন্দবাজার পড়েন?

আনন্দবাজারে মাঝে মাঝে কিছু আদ্যোপান্ত ন্যাকা প্রবন্ধ (?) ছাপে। যেমন এই শনিবারে পত্রিকায় ভ্যালেন্টাইন ডে উপলক্ষে লেখা প্রবন্ধটি।

http://www.anandabazar.com/archive/1070210/10nibon.htm

বলাই বাহূল্য, আনন্দবাজার পৃষ্ঠাটি সরিয়ে নিলে উপরের লিঙ্কটা আর বহাল থাকবে না। অবশ্য আমি জানি না এই লিঙ্ক দেওয়ায় কোনো কপিরাইটে গোঁত্তা খাচ্ছে কিনা? অবশ্য ওই লেখার জন্য-ও যদি কেউ কপিরাইট চায় তবে কিছু বলার নেই।

Sunday, February 04, 2007

এটা কাল রাতে লিখেছি।

Sunday, 1:40 AM

There is a dreamy night out there. I just opened the window to feel how nostalgic the smell of the night can be. Dim light of a distant light post is fading the ivory darkness a bit. Cool breeze is flowing with a little smell of humidity. Some bats are out at their work. They are not like me. They are not rambling in the maze of fuzzy thinking like me.

I shut the window, helped myself with some water directly from the jug. Some droplets fell on my cheek. Coming down they provoked me to think.

I opened a khata and started writing…

I have just now shutted down my PC after a failed attempt to copy the DVD of The DaVinci Code and of course spending useless time in Orkut scrapping and all that things. (There are times when Orkut comes handy. I’ll speak about that someday else.)

Common and mediocre. That is what we are living I am writing this stuff keeping aside the note of Sparse Matrix. But then I think. Our life is like a sparse matrix. Too empty; with too few notable things. There are mostly zeros and little no of mediocre and commonplace things. That is why we need that is why we need to fill the blanks with stuffs like SMS Jokes, Yahoo! Mail jokes, cine gossips, cricket gossips and all that.

One… two… three… those droplets are making me wet; forcing me to think as they are touching me while going down, down and down. What all these things are heading towards? Living life like a sparse matrix! Filling the empty cells with useless stuffs and in turn being the way through which big companies earns money. In the morning, when I will publish my blog, I know I will actually help Google to make money.

I picked up a towel and wiped out those few droplets from my skin. This is 2:10AM. I will sleep now. Don’t worry I will again scrap you tomorrow.

-- Zoydip

(4th February, 2007)

PS: Some crows have woken up as an aero plane passes through the midnight sky.

PS2 (not from Sony): I know this is too trivial and everyone knows it:

printf(3 + “Zoydip”); actually prints “dip”.

Tuesday, January 30, 2007

Happiness

What is happiness? Are you sure you are happy? Happiness is not just an word. It is a larger thing. It is connected to the whole universe.

We often misinterpret happiness as comfort. I feel comfort and happiness are not same thing. In fact, we can say that, each one is happy when everyone is comfortable.

Let me give you an example. Suppose, in a very hot and humid weather you get into an overcrowded bus. You were very lucky that day, so you get a sit just beside the window. Will you be happy? No, you will just be comfortable. Happiness is a bigger thing connected between all souls , every consciousness in the universe. You can not be happy when the person beside you is not.

Creating Processes in Windows (Repost)

The following code illustrates how multiple processes can be spawned run in parallel under Windows. Here Windows API is used for system calls (like fork in Linux). The compiler I used is Microsoft Visual C++ 6.0.


There are three C source files:

  1. Win32Process1.c for Win32Process1.exe
  2. Win32Process2.c for Win32Process2.exe
  3. Win32MulProc.c for Win32MulProc.exe

Win32Process1 & Win32Process2 are similar. They both print integers 0 onwards with a specific delay between two integers. The delay can be specified by command line. If no delay is specified in command line then they goes for default delay which is set to 500ms.

Win32MulProc creates and runs Win32Process1 & Win32Process2 as child processes. It uses CreateProcess API call. Win32MulProc also has a loop that prints integers as before with specific delay. The delays for all 3 processes can be set by command line like
> Win32MulProc 500 250 250

The three processes the main one, Win32Process1 and Win32Process2 runs simultaneously.

The main process waits until the children completes.

CODES:

Win32Process1.c 1/27/2007

/**

* Win32Process1.c

* Code for Win32Process1.exe

*

* This is the code for the child process Win32Process1 which will be

* created by parent process Win32MulProc

*

* Author: Joydip Datta

* Date: 3:09 PM Saturday, January 27, 2007

*/

#include stdio.h

#include stdlib.h

#include windows.h

// a simple process thats counts 1 2 3 4 etc until Esc is hit

// a specific delay is imposed between each count

#define DEFAULT_DELAY 500 //ms

int main(int argc, char * argv[]) {

int delay, i, ch;

printf("\nProcess Win32Process1 started...\n");

if(argc>=2) //delay specified

delay = atoi(argv[1]);

else //delay not specified

delay = DEFAULT_DELAY;

for(i=0;;i++) {

if(kbhit())

if((ch=getch())==27)

break;

printf("Win32Process1: %d\n",i);

Sleep(delay);

}

printf("\nProcess Win32Process1 ended...\n");

}

Win32Process2.c 1/27/2007

/**

* Win32Process2.c

* Code for Win32Process2.exe

*

* This is the code for the child process Win32Process2 which will be

* created by parent process Win32MulProc

*

* Author: Joydip Datta

* Date: 3:09 PM Saturday, January 27, 2007

*/

#include stdio.h

#include stdlib.h

#include windows.h

// a simple process thats counts 1 2 3 4 etc until Esc is hit

// a specific delay is imposed between each count

#define DEFAULT_DELAY 500 //ms

int main(int argc, char * argv[]) {

int delay, i, ch;

printf("\nProcess Win32Process2 started...\n");

if(argc>=2) //delay specified

delay = atoi(argv[1]);

else //delay not specified

delay = DEFAULT_DELAY;

for(i=0;;i++) {

if(kbhit())

if((ch=getch())==27)

break;

printf("Win32Process2: %d\n",i);

Sleep(delay);

}

printf("\nProcess Win32Process2 ended...\n");

}

Win32MulProc.c 1/27/2007

/**

* Win32MulProc.c

* This is the parent process that calls and run two child processes

* Win32Process1.exe and Win32Process2.exe

* (and of course there is the main process)

* (To check how Windows handles multi programming)

*

* Author: Joydip Datta

* Date: 3:41 PM Saturday, January 27, 2007

*/

#include stdio.h

#include windows.h

#define DEFAULT_DELAY 500

#define PROCESS1 "Win32Process1"

#define PROCESS2 "Win32Process2"

int main(int argc, char* argv[])

{

STARTUPINFO si1,si2;

PROCESS_INFORMATION pi1,pi2;

int delayMain,delayP1,delayP2, i, ch;

char cmd1[50],cmd2[50]; //commands for two child processes

printf("\nProcess Main started...\n");

//delay calculation

if(argc>=4) {//delay specified

delayMain = atoi(argv[1]);

delayP1 = atoi(argv[2]);

delayP2 = atoi(argv[3]);

}

else //delay not specified

delayMain = delayP1 = delayP2 = DEFAULT_DELAY;

//setup commands

sprintf(cmd1,"%s %d",PROCESS1,delayP1);

sprintf(cmd2,"%s %d",PROCESS2,delayP2);

printf("\nPreparing to open two child processes...\n");

//CREATE 1ST PROCESS

//ALLOCATE MEMORY

ZeroMemory(&si1,sizeof(si1));

si1.cb=sizeof(si1);

ZeroMemory(&pi1,sizeof(pi1));

//create child process

if(! CreateProcess(NULL,

cmd1,

NULL,

NULL,

FALSE,

0,

NULL,

NULL,

&si1,

&pi1))

{

fprintf(stderr,"err: Win32Process1 creation failed");

return -1;

}

//CREATE 2ND PROCESS

//ALLOCATE MEMORY

ZeroMemory(&si2,sizeof(si2));

si2.cb=sizeof(si2);

ZeroMemory(&pi2,sizeof(pi2));

//create child process

if(! CreateProcess(NULL,

cmd2,

NULL,

NULL,

FALSE,

0,

NULL,

NULL,

&si2,

&pi2))

{

fprintf(stderr,"err: Win32Process2 creation failed");

return -1;

}

//loop for main process

for(i=0;;i++) {

if(kbhit())

if((ch=getch())==27)

break;

printf("Main: %d\n",i);

Sleep(delayMain);

}

printf("\nLoop of Process Main ended.\nBut Process Main will wait for her children...\n");

//parent will wait till child completes

WaitForSingleObject(pi1.hProcess,INFINITE);

printf("1st child complete\n");

WaitForSingleObject(pi2.hProcess,INFINITE);

printf("2nd child complete\n");

//close handles

CloseHandle(pi1.hProcess);

CloseHandle(pi1.hThread);

printf("\nProcess Main ended...\n");

return 0;

}

References:

- Galvin

- MSDN

Joydip Datta
1/27/2007 4:41:36 PM