
Search within this blog
Saturday, February 28, 2009
Tuesday, January 13, 2009
Thursday, January 01, 2009
Happy New Year

নতুন বছর - নতুন আশা
অনেকখানি ভালোবাসা
নিয়ে আসুক মোদের জীবন।
হীরে-মানিক চাই না মোদের
শুধু এইটুকু চাই আমাদের...
শান্তি যেন থাকে সারাক্ষণ।।
~: শুভ নববর্ষ - ২০০৯ :~
অনেকখানি ভালোবাসা
নিয়ে আসুক মোদের জীবন।
হীরে-মানিক চাই না মোদের
শুধু এইটুকু চাই আমাদের...
শান্তি যেন থাকে সারাক্ষণ।।
~: শুভ নববর্ষ - ২০০৯ :~
Monday, December 15, 2008
Concept of Infinite in Ancient India from īśopaniṣad

The short text covers a wide spectrum of philosophy, religion, ritualism and metaphysics.
Read Translation here:
Translation by Rishi Aurobindo
Friday, December 05, 2008
মনে ভাবনা তবু (Mone Bhabna Tobu) - মহীনের ঘোড়াগুলি
|
মনে ভাবনা তবু
- মহীনের ঘোড়াগুলি
দিশেহারা যে মোর মন,
কিসে সার্থক এ জীবন?
খুঁজে ফিরি কোথা নেব ঠাঁই।
চারিদিকে সবাই মোর
কেউ ভালো কেউ মন্দ ঘোর
আপন মাঠ চেঁচেঁ সেথা বেড়াই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই!
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই!
কেউ বা মাথায় কেউ পিঠে
আমার বোলায় হাত মিঠে
দিয়ে যায় কতনা বাহবাই;
কারু সন্দেহ অতি
শেষে হল এই গতি!
গেল কি বিফলে জীবনটাই?
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই!
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই!
পাগল হয়ে যে আমি দামী হই আরো দামী
কত দাম জানিনা আমার চাই।
নেবে কে কিনে আমায়
তাতে কি-বা আসে যায়
থেমে যেতে ভরসা না পাই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই!
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই!
ছিল বন্ধু এক আমার
পেলেম হঠাৎ দেখা তার,
ভবঘুরে চালাচুলো নাই।
তবু খুশীর হাসির রেশ
ঠোঁটে হয়না যে তার শেষ
কি তার দাম সে করেইনি যাচাই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই।
শোনো যদি কোনোদিন
আমি হঠাৎ ভাবনাহীন
রাখিনি কোনো যে ঠিকানাই।
জেনো খোঁজা আমার শেষ
তাই হলেম যে নিরুদ্দেশ
সাথে করে শুধু হৃদয়টাই।।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই।
কিসে সার্থক এ জীবন?
খুঁজে ফিরি কোথা নেব ঠাঁই।
চারিদিকে সবাই মোর
কেউ ভালো কেউ মন্দ ঘোর
আপন মাঠ চেঁচেঁ সেথা বেড়াই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই!
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই!
কেউ বা মাথায় কেউ পিঠে
আমার বোলায় হাত মিঠে
দিয়ে যায় কতনা বাহবাই;
কারু সন্দেহ অতি
শেষে হল এই গতি!
গেল কি বিফলে জীবনটাই?
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই!
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই!
পাগল হয়ে যে আমি দামী হই আরো দামী
কত দাম জানিনা আমার চাই।
নেবে কে কিনে আমায়
তাতে কি-বা আসে যায়
থেমে যেতে ভরসা না পাই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই!
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই!
ছিল বন্ধু এক আমার
পেলেম হঠাৎ দেখা তার,
ভবঘুরে চালাচুলো নাই।
তবু খুশীর হাসির রেশ
ঠোঁটে হয়না যে তার শেষ
কি তার দাম সে করেইনি যাচাই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই।
শোনো যদি কোনোদিন
আমি হঠাৎ ভাবনাহীন
রাখিনি কোনো যে ঠিকানাই।
জেনো খোঁজা আমার শেষ
তাই হলেম যে নিরুদ্দেশ
সাথে করে শুধু হৃদয়টাই।।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই।
মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই
এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই।
Monday, November 10, 2008
New banner in blog
At last... at last... at last. This blog got it's own banner. With pictures and cartoon like what was wanted. The process was a bit weird. To speak frankly, i am terrible in drawing (u probably know that after seeing my crap cartoons in some previous posts. Excluding the ones drawn by my little sis, the rest was so disgusting that myself had too resize the pictures to a smaller size that the overall look of my blog is not much ruined. At a point of time I had the idea of deleting the posts altogether.) So, with this terrible drawing skill i started to draw cartoons for the banner. I was more skeptical of drawing them on computer (be it in photoshop or simple ms paint). So, i sketched in my exercise book, took a snap in mobile, transferred to PC, then started with photoshop. Added the default background, put the banner text, and drew the cartoons taking reference from the hand drawing.
I hope all these things have worked a bit. Please give me your precious feedback.
I personally feel that the banner really makes my site a real Bhat site. Where everything is nonsense and joke. But it's not the case. I do write serious stuffs once in a blue moon.
NJOY....
I hope all these things have worked a bit. Please give me your precious feedback.
I personally feel that the banner really makes my site a real Bhat site. Where everything is nonsense and joke. But it's not the case. I do write serious stuffs once in a blue moon.
NJOY....
Saturday, November 08, 2008
Friday, November 07, 2008
Friday, October 31, 2008
Fashion - Movie Review
Another Madhur Bhandarkar movie. But i have to say Madhur has started to develop his own cliches. Like the same bunch of gay people in all movies and so on... And in Fashion it crossed limits yaar! Like every odd person is a GAY!!!!

The main problem with Fashion is that it's too much predictable. Like when Meghna gets too overconfident and arrogant over her quick success, we start worrying that she must fall quick and murmur some common sayings like "Pride goes fall" and all that.
And that happens too...
Like when Abhijit Sarin, the Panace boss contracts Meghna as the new 'Face' being seemingly unfair to previous face Shonali, we all think that there must be some underlying sexual contracts also being signed. We all can predict what is going to happen next. Like my friend said, there is no twists.
The film stands on some really powerful performances by specially Kangna Ranaut and Priyanka Chopra. Kangna really acted awesome. Among others, Kitu Kidwani and Mugdha Godse are notable.
But hey!!! Someone please do something with the bunch of gay people flocking around the whole movie.
Image courtesy: Wikipedia
Monday, October 27, 2008
Tuesday, October 21, 2008
উঠে যাওয়া সিঁড়ি - চন্দ্রবিন্দু
গান:
কথা:
উঠে যাওয়া সিঁড়ি টিমটিমে আলো
ছেঁড়া চটি জুতো ছেড়ে রাখা তোমার দরজায়
দিন যায় দিন আনি, সবেধন টিউশনি
পদাবলী পাশে খুলে রাখা প্রথম পর্যায়
হাঁটছে দিন কাটছে দিন তিন দিন সাপ্তাহিক
দিন গুনছে দিন অ্যান্টেনা তিন শালিক
যে অসুখ ছিলো চোরাবালি দিয়ে ঢাকা
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম তোমার কাছে রাখা
উঠে এলো আলো, হাতে চা চলকালো
চাঁদ বুঝি আজ প্রতিপদে পড়লো বেঘোরে
ওড়ো চিলেকোঠা ছাদে ইতিহাস আহ্লাদে
তুমি-আমি-ইলতুৎমিস বন্দী এ ঘরে
ভরদুপুর মাঝপুকুর ডুবজল ঘোর বিপদ
নীলচে খাম গা ছমছম ভূত লেখে চর্যাপদ
সে বিপদ ছিলো চোরাবালি দিয়ে ঢাকা
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম টেষ্টপেপারে রাখা
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম তোমার কাছে রাখা
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম টেষ্টপেপারে রাখা
কানাগলির ভিতর রঙীন ইস্টিশন
কিছু উৎপাদক আজ নাহোক বিশ্লেষণ
আমার আগুন ভয় ভীষণ ন্যালাক্ষ্যাপা এই জীবন
বুকে মোমের আলোয় গলছে লাল রিবণ
দিন ছুঁয়ে যায় রাত রাত ছুঁয়ে যায় হাত
হাত ছুঁলে যায় জাত জাত ছুঁলে পদ্মকাঁটা বিঁধে
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম গোপন কালশিটে
ছেঁড়া পর্দায় উঁকি , কেবিনের আঁকিবুকি
মুখ নীচু আহত দুচোখ বলেছিলো কি যে?
এতো আকছার ঘটে, সাদা কালো লংশটে
খালি পায়ে কেউ বাড়ি ফেরে বৃষ্টিতে ভিজে
হাঁটতে থাক দুর্বিপাক মিছিলের ক্লান্ত মুখ
নিম্নচাপ খুচরো পাপ ছোঁয়াচে অসুখ
সে ছোঁয়া ছিলো চোরাবালি দিয়ে ঢাকা
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম তোমার কাছে রাখা
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম তোমার কাছে রাখা
|
কথা:
উঠে যাওয়া সিঁড়ি টিমটিমে আলো
ছেঁড়া চটি জুতো ছেড়ে রাখা তোমার দরজায়
দিন যায় দিন আনি, সবেধন টিউশনি
পদাবলী পাশে খুলে রাখা প্রথম পর্যায়
হাঁটছে দিন কাটছে দিন তিন দিন সাপ্তাহিক
দিন গুনছে দিন অ্যান্টেনা তিন শালিক
যে অসুখ ছিলো চোরাবালি দিয়ে ঢাকা
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম তোমার কাছে রাখা
উঠে এলো আলো, হাতে চা চলকালো
চাঁদ বুঝি আজ প্রতিপদে পড়লো বেঘোরে
ওড়ো চিলেকোঠা ছাদে ইতিহাস আহ্লাদে
তুমি-আমি-ইলতুৎমিস বন্দী এ ঘরে
ভরদুপুর মাঝপুকুর ডুবজল ঘোর বিপদ
নীলচে খাম গা ছমছম ভূত লেখে চর্যাপদ
সে বিপদ ছিলো চোরাবালি দিয়ে ঢাকা
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম টেষ্টপেপারে রাখা
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম তোমার কাছে রাখা
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম টেষ্টপেপারে রাখা
কানাগলির ভিতর রঙীন ইস্টিশন
কিছু উৎপাদক আজ নাহোক বিশ্লেষণ
আমার আগুন ভয় ভীষণ ন্যালাক্ষ্যাপা এই জীবন
বুকে মোমের আলোয় গলছে লাল রিবণ
দিন ছুঁয়ে যায় রাত রাত ছুঁয়ে যায় হাত
হাত ছুঁলে যায় জাত জাত ছুঁলে পদ্মকাঁটা বিঁধে
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম গোপন কালশিটে
ছেঁড়া পর্দায় উঁকি , কেবিনের আঁকিবুকি
মুখ নীচু আহত দুচোখ বলেছিলো কি যে?
এতো আকছার ঘটে, সাদা কালো লংশটে
খালি পায়ে কেউ বাড়ি ফেরে বৃষ্টিতে ভিজে
হাঁটতে থাক দুর্বিপাক মিছিলের ক্লান্ত মুখ
নিম্নচাপ খুচরো পাপ ছোঁয়াচে অসুখ
সে ছোঁয়া ছিলো চোরাবালি দিয়ে ঢাকা
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম তোমার কাছে রাখা
ও আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম তোমার কাছে রাখা
Sunday, October 12, 2008
Hello vs One Night @ Call Center

But what we see in the movie?
Although i have seen really a small portion of the film (from where Vroom throws stone at the Cola hoarding to the end), the rotten smell of a bad film comes out from every possible scene. The screenplay is childish, the dialogs are rotten, the sharp humor is just replaced by poor wannabe jokes, and everybody acts so stupid that the story itself is destroyed. Great dialogs and scenes are totally wiped out. The act of rescuing themselves with the help of dupattas have been replaced, the bike stunt at the end is completely removed even the fantastic stuff with MS Word was also wiped away. Probably the filmmakers thought all of us are more like buffoons like Bakshi.
Although I have missed almost all the songs of the film, but as i have listened to the album, i can assure you that they are equally bad. And just imagine the scene where Chetan Bhagat the author and God herself dancing in an ITEM NUMBER!!!! OMG!!!!!!
In summery the movie was PAINFUL and complete injustice... well in fact, CHEATING to all the people like me who loved the novel One Night @ Call Center by Chetan Bhagat and had a lot of expectation.
The time is really bad for me. Nothing is working out as planned. ;)
Image courtesy: Wikipedia
Thursday, October 09, 2008
শুভ বিজয়া
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
- শ্রী শ্রী দূর্গা সহায়।
আজি নবমী নিশি --- আর পোহাইও না
পুজো পুজো পুজো --- হয়ে গেল পুজো...
কাল সকালেই উঠে যাবে সঅব আইস্ক্রীম, রোল, ফুচকার স্টল। পড়ে থাকবে মাঠ জুড়ে শালপাতা আর আইসক্রীমের বাটি। ড্যাং ড্যা ড্যা ড্যাং ড্যাড্যাং ড্যাড্যাং ড্যাং ড্যাড্যাং ড্যাং শব্দ করে ঢাকও জানিয়ে দেবে মা এবার বিদায় নেবেন। আমরা তলানি পর্যন্ত আনন্দ চেটেপুটে সাফ করার জন্য কাল দশমীর সকালেও বন্ধুরা একজোটে মেতে উঠব আবার।
দেখব, নর্থল্যান্ডের নাচের আসরে কত জুনিয়র দের ভীড়। চোখের ভাষায় রচিত হচ্ছে আরো কত নতুন মহা কাব্য। কার চোখের দিকে তাকিয়েই কার নাচের ছন্দ পাচ্ছে নতুন জোয়ার। কেউবা নিরাশ হয়ে পাশে সরে এসে বলছে, "ড্যান্সিং ইজ্ন্ট মাই কাপ অব টী"। গল্পটা সেই এক ই থাকবে... কিন্তু মুখগুলো যাবে পালটে। আমরা পাশে সরে এসে দাঁড়িয়ে দেখব। বুঝতেও পারব না কখন আমাদের জায়গায় নতুনেরা লিখে চলেছে সেই এক ই আখ্যান।
কাল সকালেই উঠে যাবে সঅব আইস্ক্রীম, রোল, ফুচকার স্টল। পড়ে থাকবে মাঠ জুড়ে শালপাতা আর আইসক্রীমের বাটি। ড্যাং ড্যা ড্যা ড্যাং ড্যাড্যাং ড্যাড্যাং ড্যাং ড্যাড্যাং ড্যাং শব্দ করে ঢাকও জানিয়ে দেবে মা এবার বিদায় নেবেন। আমরা তলানি পর্যন্ত আনন্দ চেটেপুটে সাফ করার জন্য কাল দশমীর সকালেও বন্ধুরা একজোটে মেতে উঠব আবার।
দেখব, নর্থল্যান্ডের নাচের আসরে কত জুনিয়র দের ভীড়। চোখের ভাষায় রচিত হচ্ছে আরো কত নতুন মহা কাব্য। কার চোখের দিকে তাকিয়েই কার নাচের ছন্দ পাচ্ছে নতুন জোয়ার। কেউবা নিরাশ হয়ে পাশে সরে এসে বলছে, "ড্যান্সিং ইজ্ন্ট মাই কাপ অব টী"। গল্পটা সেই এক ই থাকবে... কিন্তু মুখগুলো যাবে পালটে। আমরা পাশে সরে এসে দাঁড়িয়ে দেখব। বুঝতেও পারব না কখন আমাদের জায়গায় নতুনেরা লিখে চলেছে সেই এক ই আখ্যান।
Wednesday, October 08, 2008
নবমীর শেষ দুপুর
ঠিক এই সময়টাতেই মনটা খারাপ হয়ে যায়। নবমীর শেষ দুপুরে, গুরুভোজনের রেশ নিয়ে উঠে আসা একটা আলতো ঢেকুর তুলে যখন জানালার ধারে বা ছাদে গিয়ে দাঁড়াই, আর পাড়ার পূজামন্ডপ থেকে ভেসে আসে কোন সুপরিচিত হিন্দী গানের সুর... ঠিক তখনই একরাশ বিষাদ যেন ঘিরে ধরে। মনে পড়ে যায়, এই গান, এই ঢেকুর, এই যে একটুপর বন্ধু-বান্ধবীদের সঙ্গে বেরব... যাদের অনেকের সঙ্গেই দেখা হল ঠিক একটি বছর পরে... বা যাদের সঙ্গে আদৌ আগে দেখা হয়নি - এবারই প্রথম আলাপ, এই যে তিন-চার দিন সব ভুলে থাকা, যাবতীয় ফ্রাস্ট্রেশানকে দূরে সরিয়ে রেখে সবার সঙ্গে একই আনন্দে মেতে ওঠা, আজই তার শেষ দিন। আজই শেষ নিশ্চিন্তে পুজোসংখ্যা নিয়ে বসে আছি, আজই শেষ বন্ধুদের সাথে ঠাকুর দেখতে বেরোব। কাল থেকে আবার সব ঘিরে ধরবে...
কাল থেকেই শুরু একবছরের অপেক্ষার...
ঠিক এই সময়টাতেই, মনটা তাই বড্ড খারাপ হয়ে যায়।
কাল থেকেই শুরু একবছরের অপেক্ষার...
ঠিক এই সময়টাতেই, মনটা তাই বড্ড খারাপ হয়ে যায়।
Monday, October 06, 2008
আকাশ আর মাটির মাঝখানে - দ্বিতীয় পর্ব
আজও আমি শুয়ে আছি
আকাশ আর মাটির মাঝখানে
শুয়ে শুয়ে ভাবছি... ...
এমন সময় কে যেন হাঁক দিল,
“মাঝখানে ঝুলছিস কে বে?”
আমি বললাম, “ডিস্টার্ব কোরো না...
তুমি কি দেখছ না, আমি উপলব্ধি করছি,
দুঃখীর দুঃখ;
আর্তের আর্তি?
শোষিত, অবহেলিত, নিপীড়িত, নিষ্পেষিত...
মানুষের কান্না আমায় কাঁদাচ্ছে?
আর ভীষণভাবে ভাবাচ্ছে?”
সে বলল, “চোপ্ বে... আমরা শালা হেদিয়ে মরছি,
আর উনি হেলিকপ্টারে বসে বসে পরিদর্শন করছেন
আর ফ্ল্যাজেলেশন মাড়াচ্ছেন...”
আমাকে কিছু বলার সুযোগ না দিয়েই সে বলে চলল...
“শালা... ত্রিশঙ্কু হয়ে ঝুলে না থেকে সাহস থাকে তো নিচে মাটিতে নাম
ভাল করে বুঝে নে ঠিক কতটা ধানে কতটা চাল হয়।
দ্যাখ ঠিক কত রকম উপায়ে বেঁচে থাকা যায়।
আর যদি সাহস না থাকে তো একেবারে আকাশেই চলে যা... চল্ ফোট্...
আল্গা সান্ত্বনার দরকার নেই আমাদের।”
আমি তখন যুক্তি খুঁজি এড়িয়ে চলার।
দোহাই দিই সীমিত ক্ষমতার
বুঝিয়ে বলি, ঠিক কী কী কারণে আমার পক্ষে কিছু করা সম্ভব নয়।
শুনে সে হাসতে থাকে। আর বলে,
“থাক থাক, তোর ফুটো কেরদানি আমার জানা আছে...
তুই বরং মিনারেল ওয়াটারে চুমুক দিতে দিতে
আড়চোখে একবার রাস্তায় পড়ে থাকা অসুস্থ ভিখারীটার দিকে তাকিয়ে
বন্ধুকে বুঝিয়ে বল, ঠিক কী কী কারণে কলকাতার সাবঅল্টার্ণদের এই দূর্দশা।”
আকাশ আর মাটির মাঝখানে
শুয়ে শুয়ে ভাবছি... ...
এমন সময় কে যেন হাঁক দিল,
“মাঝখানে ঝুলছিস কে বে?”
আমি বললাম, “ডিস্টার্ব কোরো না...
তুমি কি দেখছ না, আমি উপলব্ধি করছি,
দুঃখীর দুঃখ;
আর্তের আর্তি?
শোষিত, অবহেলিত, নিপীড়িত, নিষ্পেষিত...
মানুষের কান্না আমায় কাঁদাচ্ছে?
আর ভীষণভাবে ভাবাচ্ছে?”
সে বলল, “চোপ্ বে... আমরা শালা হেদিয়ে মরছি,
আর উনি হেলিকপ্টারে বসে বসে পরিদর্শন করছেন
আর ফ্ল্যাজেলেশন মাড়াচ্ছেন...”
আমাকে কিছু বলার সুযোগ না দিয়েই সে বলে চলল...
“শালা... ত্রিশঙ্কু হয়ে ঝুলে না থেকে সাহস থাকে তো নিচে মাটিতে নাম
ভাল করে বুঝে নে ঠিক কতটা ধানে কতটা চাল হয়।
দ্যাখ ঠিক কত রকম উপায়ে বেঁচে থাকা যায়।
আর যদি সাহস না থাকে তো একেবারে আকাশেই চলে যা... চল্ ফোট্...
আল্গা সান্ত্বনার দরকার নেই আমাদের।”
আমি তখন যুক্তি খুঁজি এড়িয়ে চলার।
দোহাই দিই সীমিত ক্ষমতার
বুঝিয়ে বলি, ঠিক কী কী কারণে আমার পক্ষে কিছু করা সম্ভব নয়।
শুনে সে হাসতে থাকে। আর বলে,
“থাক থাক, তোর ফুটো কেরদানি আমার জানা আছে...
তুই বরং মিনারেল ওয়াটারে চুমুক দিতে দিতে
আড়চোখে একবার রাস্তায় পড়ে থাকা অসুস্থ ভিখারীটার দিকে তাকিয়ে
বন্ধুকে বুঝিয়ে বল, ঠিক কী কী কারণে কলকাতার সাবঅল্টার্ণদের এই দূর্দশা।”
Subscribe to:
Posts (Atom)