Search within this blog

Thursday, March 22, 2007

যদি তুমি গাইতে পারো, তবে গেয়ে যাও – থেমোনা।
গায়ক সবাই হয় না; কেউ কেউ হয়।

যদি তুমি লিখতে পারো, তবে লিখে যাও – থেমোনা।
‘কবি সবাই হয় না; কেউ কেউ হয়’।

যদি তুমি ভালবাসতে পারো, তবে ভালবেসে যাও – থেমোনা।
প্রেমিক সবাই হয় না; কেউ কেউ হয়।

Tuesday, March 20, 2007

মঙ্গলবার, 20 মার্চ 2007; রাত পৌনে আটটা (বোধহয়)
---------------------------------------------------------

আমার ডায়রী। আমার ব্লগ। (এখন থেকে ডায়রীর অধিকাংশ রচনাই ব্লগে simultaneously প্রকাশিত হবে। মানে যেটা পাঠকের মনে প্রচন্ড আঘাত লাগবে সেগুলো ছাড়া সবই ব্লগে ছাড়ব ঠিক করেছি। গত ছাব্বিশ দিনে এটা বুঝেছি যে শুধু লোকের ‘পরোয়া’ (অনেক ভাবার পর শব্দচয়ন করলাম। শব্দচয়ন নিয়ে একটু পরে আসছি... কন্টিন্যুইটি নষ্ট করব না) করে চলতে থাকলে বাঁচা যায় না। নিজের ভালোতো নয়-ই, লোকের-ও ভালো করা যায় না।)

এমনিতে আজকে আমার লেখার কথা নয়। আমি আগের লেখা শেষ লিখেছিলাম ২৩শে ফেব্রুয়ারী। ঠিক করেছিলাম একমাস আর কিচ্ছু লিখবো না। মনমাঝি কিছু সময় চেয়েছিল, হালটাকে সেট করার জন্য। মাঝখানে শুধু দুটো ব্লগ লিখেছি, আর কিছু ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা চেতনা ছোট রুটিন লেখার খাতাটাতে ধরা পড়েছে। আজ বিকেল অব্‌ধি এই চিন্তাটাই ছিল।

বড্ড ছোট ছোট প্যারা হচ্ছে কি? হোকগে! আমার লেখায় প্যারার সাইজ কী হবে সেটাকি গান্ডু তুমি ঠিক করবে?

গত ছাব্বিশ দিন আমাকে বহু কিছু দিয়েছে। যার মধ্যে একটা হলো খোলাখুলি গান্ডু শব্দ ব্যবহারের আত্মবিশ্বাস।

ব্লগ বা ডায়রী লেখার এইটাই হচ্ছে সুবিধা। চিন্তাকে স্বাধীন রাখা যায়। চিন্তাধারা যেমন যেমন এলোমেলো প্রবাহিত হয়, আমিও লিখে চলি। নিজের ইচ্ছে মত। ‘তাল বেতালে খেয়াল সুরে’।

ও হ্যাঁ, কথা হচ্ছিল, আজ বিকেলের চিন্তা নিয়ে। আজ বিকেলে আমি ঠিক করেছিলাম, কাল কলেজ যাবো না, নেটওয়ার্কিং গাঁতাবো। এসে কি মনে হলো নেট খুলে বসলাম। একটি চমৎকার (যাদের বাংলা ফন্ট ইউনিকোড ৪.১ এর নিচে, তারা খন্ড-ত দেখতে পাবেন না) সাইট খুললাম। না পানু নয়। সাইটটার নাম গুরুচন্ডা৯.কম। http://www.guruchandali.com/

কিছু অসাধারণ চিন্তা। শব্দের কিছু অসাধারণ ব্যাঞ্জনা। আগে ঠিক ছিল কাল কলেজ যাবনা। এখন ঠিক হল যাব এবং ওই সাইটের লেখাগুলো গিলব। আগে ঠিক ছিল, একমাস কিচ্ছু লিখব না। এখন ঠিক হল লিখবো – লিখবো – লিখবো। নাহলে চেতনা আটকে থাকছে। সব কথা তো আর ছোট রুটিন লেখার খাতায় লেখা যায়না! ঐ খাতাটা সবসময় আমার সঙ্গে থাকে। তাই অনেক কথা Anagram করে লিখতে হয়। ওই ভাবে লেখা কষ্টকর। তাই একমাসের তিনদিন আগেই লেখা স্টার্ট করলাম।

তাই থাকল পড়ে ফারাউজেন, থাকলো পড়ে কর্থ। আমি আজ লিখবো। যতক্ষণ প্রাণ চায় লিখবো। যা মন চায় তাই লিখবো। তুমি সেই লেখা পড়ো বা নাই পড়ো। বেবাক লোকে সেই লেখা বুঝুক বা নাই বুঝুক।

ঘন্টার পর ঘন্টা কেটে যাচ্ছে। লাইনের পর লাইন আসছে আবার চলে যাচ্ছে। এরই মাঝে আমি ওই গুরুচন্ডা৯.কম-এ গিয়ে আমার নন্দীগ্রামের লেখাটা পোস্ট করলাম। বেশ ঝকমারি – কারণ পোস্টিং ব্যাবস্থায় প্রচূর bug রয়েছে। এখন রাত সোয়া নটা।

আর কথা হচ্ছিল শব্দচয়ন নিয়ে। যারা লেখেন (মানে পরীক্ষার খাতা আর মুদির ফর্দ বাদ দিয়েও যারা কিছু কথা সঞ্চয়ের জন্য কলম ধরেন) তারা বুঝতে পারবেন এক একটা শব্দ বাছতে কতটা সময় লাগে। পাঠক কতটা মাথায় রাখেন (যদি এই ছাঁইপাশ ভাটবকার আদৌ কোনো পাঠক থাকে...) তা জানিনা, কিন্তু আমাকে মাথায় রাখতে হয় ‘খুশী’, ‘মজা’ আর ‘আনন্দ’ এর পার্থক্য। মাথায় রাখতে হয় ‘কষ্ট’, ‘যাতনা’ আর ‘দুঃখ’ এর পার্থক্য।

লিখে আমি চলেছি। জানি, এই লেখা খুব একটা কেউ পড়বে না। কারণ আমার ব্লগের কথা জানেই খুব কম লোকে, যারা জানে তারা এটাও জানে যে আমি ব্লগে ভাট বকি। আরেকটা কারণ হল আমার লেখা বাংলায় আর আমার কয়েকজন পরিচিতর বাংলাপ্রীতি এতোটাই যে তারা সামান্য ১০০-২০০ কেবি বাংলা ফণ্ট ডাউনলোড করতেও রাজী নয়। (তোমার কথা আলাদা। তোমার তো আছে বাংলা ফন্ট ।) হয়তো দেখা যাবে বিশ-পঁচিশ বছর পরে আমিই এই লেখা পড়ছি...

তাও যদি কেউ পড়ে। যদি আমি কারোর কানের কাছে “আমার ব্লগটা পড়রে – পড়রে – পড়রে” বলে ঘ্যানঘ্যান করার দৌলতে কেউ যদি নিমপাতা গেলার মতো করেও এটা পড়ে, তবে তার জন্যই আমি লিখছি।

বহূদিন না লেখার ফলই হল এই। ভূমিকা বড় হতে থাকে। আসল লেখায় এখনও ঢুকিইনি! কোনদিন ঢুকব কিনা তাও জানা নেই। আমি আজ কলমের বাঁধন খুলে দিয়েছি। যেদিকে মন চাইবে লিখে যাব। আপনা থেকে থামবার হলে এই লেখা থামবে নয়তো চলতেই থাকবে। আজ ছেড়ে কাল। কাল ছেড়ে পরশুর দিকে।

গত ছাব্বিশ দিনে প্রচূর কিছু ঘটেছে। খুশীর – প্রাপ্তির – কষ্টের – অপ্রাপ্তির। প্রাপ্তি গুলো আমার পরিচিত প্রায় সবাই জানে।
অপ্রাপ্তিগুলো খুব কম লোক জানে। কেউ কেউ জেনে অত্যন্ত্য সতর্কতার সঙ্গে এড়িয়ে যায়। আর কেউ কেউ আন্দাজ করে। কিন্তু খুব সম্ভবতঃ কেউই বোঝে না। আমার লেখা পড়ে কেউ রিপ্লাই দিয়েছে এমনটা আজ অবধি হয়নি। তুমি যদি রিপ্লাই দাও তবে প্লিজ এই প্যারা নিয়ে কোনো প্রশ্ন কোরো না।

শেষবেলায় আবার কিছু জ্ঞানের কথা। আমার মতে স্থবিরতা জীবনের সবচেয়ে খারাপ জিনিস। আমি জীবনের কাছে কৃতজ্ঞ যে আমার প্রাপ্তি গুলোর মধ্যে মিশে থাকা অপ্রাপ্তিগুলো আমাকে স্থবিরতা পেতে দেয়নি।

‘শেষবেলা’ শব্দটা কিন্তু আমি সচেতন ভাবে ব্যবহার করিনি। ওটা আপনা থেকেই চলে এসেছে। লেখা কি তবে নিজের গতি নিজেই ঠিক করে নিচ্ছে?

গত ছাব্বিশদিন আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে। আরেকটা প্রাপ্তি হল একটা রাজনৈতিক orientation. জানি সেটা অনেকাংশেই blurred, কোনোকোনো জায়গায় সেই blur এতটাই বেশী যে ছবির রঙ লাল না সবুজ সেটাই ঠিক বোঝা যাচ্ছে না। নন্দীগ্রামে যা হয়েছে তার পর লালকে লাল বলে কি সত্যিই বোঝা যাচ্ছে?

কিন্তু আমি এসব কথা এখানে লিখছি কেন? আমি জানি যে, আমার ছবির লাল রঙ লাল বলে চেনা না গেলে তোমার ঘন্টা হয়। তবু আমি লিখছি কেন? কিন্তু একটু ভাবলে বুঝতে পারবে যে আমি শুধু ব্যক্তিগত জিনিস নিয়ে কথা বলছি না। আমি এটা দেখেছি যে আমাদের সবার চিন্তাই মোটামুটিভাবে একই লাইনে যায়। আমি তাই একটা সাধারণ বক্তব্য রাখছি একটু ব্যক্তিগত আঙ্গিকে। এটা আমার স্টাইল বলতে পারো। এখানে একটা লাইন ভেবেছিলাম। কিন্তু ভদ্র__দা পাবলিকদের কথা ভেবে লাইনটা সরিয়ে নিলাম।

আগের লাইনে গালাগালটাকে এড়িয়ে গেলাম কেন? ‘গান্ডু’ তো ব্যবহার করেইছি। ‘চো’ বসাতে দোষ কি ছিল? তবে আমি মনে করি খিস্তির মধ্যে গ্রেডেশন আছে। গান্ডু অনেক লো-ভোল্টেজ খিস্তি। বাংলা সিরিয়ালেও বেশ যথেচ্ছ ব্যবহার হয়। আর মাঝে মাঝে না বলা কথা বলা কথার থেকে বেশী কাজ করে।

আমাদের চারপাশে প্রতিনিয়ত কত ঘটনা ঘটে চলে। তার কতটুকু আমাদের ভাবায়? আমরা ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখি। তার ঠিক কতটুকু মিথ্যে? দার্শনিক শঙ্করের একটা লাইন পড়লাম, “আমরা জেগে থাকা অবস্থাকে বলি বাস্তবতা, আর নিদ্রিত অবস্থাকে বলি মায়া, কেন? বেশীরভাগ সময় জেগে থাকি বলে? কেউ যদি বেশীরভাগ সময় ঘুমায়?”

জানি, ভাট বকা এইবার মাত্রা ছাড়াচ্ছে। তুমিও এইবার খুব desperately অর্কুটে ফেরৎ যাওয়ার কথা ভাবছো। যেওনা। নাহয় আর একটু সময় কাটালাম আমরা একসাথে... এইটুকুতো দাবী করতেই পারি তোমার কাছে?

আর তুমি ভাবছো, “এইরে! এইবারে বুঝি বেলাইনে যাচ্ছে!”

রাত পৌনে এগারোটা। তুমি এইমাত্র ফিক্‌ করে একটু হাসলে। এই হাসিটুকু সঙ্গে নিয়েই বিদায় নেবো।

Lekin jaane se pehle, ek chaat khaaya hua ya fir nehi khaya hua dil ke tukre se nikla hua chaand alfaaz…

Zara soch lo mujhe chatne se pehle

Zara soch lo mujhe chatne se pehle

Abe Oye pagla! Zara soch lo mujhe chatne se pehle

Agar tum mujhe chatogey to main tumko choos lunga…

Monday, March 12, 2007

ABOUT LIFE, FATE AND BEING
------------------------------------

What happens in a person's entire life is pre-written. What will happen tomorrow is already fixed GOD has a plan for everything & all these sort of talks seems bogus to me.

What will happen in the future? I believe 3 factor acts in determining the future.

1. Genetic structure of a person
2. Deliberate actions of a person
3. Environmental Randomness

1. Genetic structure of a person:-
----------------------------------
I don't know much of biology. So, I will not spend much time here. But certain permutations of the neuclic acids within the DNA determines a persons a persons attire, attitude, strengths, weaknesses altogether. (But there is a second thought. The structure of the gene is formed by a random permutation of the neuclic acids. So why we don't add the gene structure under Environmntal Randomness??)
We are nothing but one among billions of random permutations of ATGC

2. Deliberate Action of the person:
-----------------------------------
Sometimes we think that our deliberate actions can change our tomorrow. But that 'may be or may not be true'.

Let me give you an example:

Let x is full confident that he will pass an exam. To deliberately change the future he doesn't even sit in the exam. The future changed? May be or may not be. Who can say, if he had sat in the exam it might happen that despite of his confidence he would fail. So the future is not actually changed. Na?

Similar arguments are there for the Grandfather Paradox.

--> The time traveler will not be able to kill his grandfather.
--> or he will kill his grandfather, will go 'back to the future' & finds an altogether different life history of his own.

Environmental Randomness
-------------------------------
This is the most important thing. Each moment we pass through a number of possibilities (or alternative happenings) Will be or won't be? One of the many available 'options' happens & the option is 'chosen' at random.

Often choices lead to bigger events. It's like butterfly flapping it's wings in one continent leads to cyclone in another.

That is that. Some choices are 'laws' because the probability of their happening is ~100%.

Why the apple comes down to earth & not goes up? No, not for gravitation but for the probability of the apple coming down is ~100%. If it went up, then a corresponding law would be invented.

But all the random 'choices' of the past leads to a single point --> the present. So are all these random choices a mere coincidence? A little change in thousands parameters leads to one conclusion --> no life in this region of the universe (like age of the universe, value of Gravitational constant (G), value of cosmological constant, placement of Jupiter etc) . So, 'we are here' this fact is outcome of some coincidences?

Well, here I would like to mention the weaker form of anthropic principle.

Weak anthropic principle (WAP)
: "The observed values of all physical and cosmological quantities are not equally probable but they take on values restricted by the requirement that there exist sites where carbon-based life can evolve and by the requirements that the Universe be old enough for it to have already done so."
--------------------------------------------------------------------------
These are my random thoughts. I know you differ. Please post your arguments in comments

Wednesday, March 07, 2007

I AM SORRY!!
---------------------------
As i use Mozilla Firefox for browsing, and publishing my blog, all blogs are not tested in other browsers like Internet Explorer.
It is been reported that there are some 'errors' in the pages when viewed from IE.

These bugs will be fixed very very soon.

----------------------------------------------
P.S. (To all the people who still use IE.) Try Firefox. It is faster, kooler, and above all open source and free.



According to British media reports, Britney Spears tried to hang herself with a bedsheet before pleading with her estranged husband to give her another baby ...

--- Times Now.tv, India - 6 hours ago

Well that is not the actual case I think…

The actual reason is in the very next room of Britney in the rehabilitation camp, there was a Sanskrit pundit. And in the middle of the night the pundit started reciting the Swabdarup (শব্দরূপ) of Nara(নর). That is,

Nara Narou Narah

Naram Narou …

(নর নরৌ নরাঃ

নরাম্‌ নরৌ ...)

And Britney heard…

ন্যাড়া ন্যাড়ৌ ...

And that triggered all.

Just joking. Hee! Hee!! Hee!!!